জীবনমুখী কবিতা
আমি
আমারই চেতনার রঙে পান্না হল সবুজ, চুনি উঠল রাঙা হয়ে । আমি চোখ মেললুম আকাশে, জ্বলে উঠল আলো পুবে পশ্চিমে । গোলাপের দিকে চেয়ে বললুম
ক্ষেত মজুরের কাব্য
মুগর উঠছে মুগর নামছে ভাঙছে মাটির ঢেলা, আকাশে মেঘের সাথে সূর্যের জমেছে মধুর খেলা। ভাঙতে ভাঙতে বিজন মাঠের কুয়াশা গিয়েছে কেটে, কখন শুকনো মাটির তৃষ্ণা শিশির
এই যে তুমি খুন করছো মানুষ
এই যে তুমি খুন করছো মানুষ,এই যে তুমি রক্তে রাঙাও হাত,রক্ত কি আর ধর্মের রঙ জানে?ধর্ম জানে রক্তের কোনো জাত?এই
নির্বাসন
মেঘের ভেতর বৃষ্টি খুঁজতে গিয়েআমি নির্বাসিত নিদাঘ দহনেচাঁদের কাছে জোছনা ছাড়া আর কিছুই চাইনিঅথচ বৃষ্টি এলো উত্তুরে হাওয়ায় পৌষের হিমে।
একটা দুঃসংবাদ আছে
একটা দুঃসংবাদ আছে,যারা আমাকে ভেঙেচুরেটুকরো কাঁচের মতো ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিলদুঃসংবাদটি তাদের জন্য যারা ভেবেছিলেআমি হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেআর কখনো উঠে
ক্ষেত মজুরের কাব্য
মুগর উঠছে মুগর নামছেভাঙছে মাটির ঢেলা,আকাশে মেঘের সাথে সূর্যেরজমেছে মধুর খেলা। ভাঙতে ভাঙতে বিজন মাঠেরকুয়াশা গিয়েছে কেটে,কখন শুকনো মাটির তৃষ্ণাশিশির
ফুটকড়াই
পরির পাশে পরির বোন,দাঁড়িয়ে আছে কতক্ষণ।জ্বর থেকে তো উঠল কাল,রোদের তাপে মুখটি লাল।লম্বা লাইন ইস্কুলের,দাও দারোয়ান গেট খুলে।পরির পাশে পরির
টিউটোরিয়াল কবিতা
তোমাকে পেতেই হবে শতকরা অন্তত নব্বই (বা নব্বইয়ের বেশি)তোমাকে হতেই হবে একদম প্রথমতার বদলে মাত্র পঁচাশি!পাঁচটা নম্বর কম কেন? কেন
ইস্তাহার
ধৈর্য ধরোএই সহরতলির ওপর একদিন কুয়াশা ছড়াবে রাত্রি।মুছে যাবে ওই নোংরা সর্পিল গলিআর ভীরু মিটমিটে বাতির পাহারা,উপছে পড়া ওই ডাস্টবিন,জংধরা
একমুঠো জোনাকী
একমুঠো জোনাকীর আলো নিয়েফাঁকা মাঠে ম্যাজিক দেখাচ্ছে অন্ধকার।একমুঠো জোনাকীর আলো পেয়েএক একটা যুবক হয়ে যাচ্ছে জলটুঙি পাহাড়যুবতীরা সুবর্ণরেখা।সাপুড়ের ঝাঁপি খুলতেই
স্বপ্নের বিছানা
রাত্রিবেলা বুকের মধ্যে একগোছা বৈদ্যুতিক তারআর নীল রঙের একটা বালব টাঙিয়ে রাখা ভালো।অন্ধকারে গায়ে নীল রঙের জামা পরিয়ে দিলেস্বপ্ন দেখার
যুদ্ধ
এই একটি গল্প সীমান্ত পেরিয়ে যাচ্ছেতোমারও সীমানা জানা নেইঅস্ত্রের পরেও আমি গম রুটি নিয়ে যুদ্ধ করতে শিখে গেছিকারণ যা ঘটবে,