তুমি যে আমার কবিতা
আমার বাঁশীর রাগিনী
আমার স্বপ্ন আধ-জাগরণ
চিরদিন তোমারে চিনি।।
আমি কে তোমার যদি জানতে
তবে কি আমায় কাছে টানতে
হয়ত সুদূরে যেতে গো সরে
না, না নয়নের নীলে তুমি যে ছিলে।।
তুমি এলে তাই স্বপ্ন এলো
ইন্দ্রধনুর লগ্ন এলো।
এ মধুর প্রহর হোক না অমর
ওগো মোর পল্লবিনী।।
যদি এ লগন আঁধারে ঢাকে
যদি নেভে দ্বীপ পথের বাঁকে।
তুমি যে আমার বলব আমার
চিরদিন তোমারে চিনি।।
আজ আমি কোথাও যাবনা। আমি কিছু করবো না,আজসূর্যের পিয়ন এসে দরজায় যতো খুশী কড়া নেড়ে যাক,স্নান ঘরেঅবিরল ঝরুক শাওয়ার, ভেসে
মনের মাঝে মাঝেমাঝেইতীব্রভাবে ইচ্ছে করেবনপাখিদের গান শোনাবপ্রবলভাবে ইচ্ছে করে স্বপ্নচরেহরেক রঙের ঘুড়ি উড়াবকখনো বা ভাবি আমি মন মাঝিঅকূল পাথারে নাও
অপমানে তুমি বলে উঠেছিলেসেদিন বর্ণমালাসেই থেকে শুরু দিন বদলের পালা।নতুন মন্ত্রে ভরেছিল অঞ্জলিআর নয় ভীরু স্বপ্নের পদাবলীকণ্ঠে তোমার বেজেছিল গান
কথা ছিল তিনদিন বাদেই আমরা পিকনিকে যাব,বনভূমির ভিতরে আরও গভীর নির্জন বনে আগুন ধরাব,আমাদের সব শীত ঢেকে দেবে সূর্যাস্তের বড়
খিড়কি ছিল পাশের বাড়িরখিড়কি ছিল মনেরখিড়কি ছিল যখন তখনখিড়কি কিছুক্ষণের । খিড়কি ছিল পথের পাশেহলুদ গাঁদাফুলের,খিড়কি ছিল আকাশ ভরামেঘের কালোচুলের
মনে আছে একবার বৃষ্টি নেমেছিল? একবার ডাউন ট্রেনের মতো বৃষ্টি এসে থেমেছিলআমাদের ইস্টিশনে— সারাদিন জল ডাকাতের মতোউৎপাত শুরু কোরে দিয়েছিল
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন: [email protected]
এটি কোন বাণিজ্যিক উদ্যোগ নয়। এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত কবিতা, লেখা কিংবা অন্য যেকোন উপাত্ত সংশ্লিষ্ট কবি, লেখক কিংবা মালিকানায় থাকা ব্যক্তির নামে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। যদি কোন ব্যক্তি কিংবা পক্ষ যথাযথ কারণ দেখিয়ে কোন উপাত্ত সরিয়ে নিতে বলেন তাহলে নান্দনিক কর্তৃপক্ষ তা প্রত্যাহার করে নেবে।