বঙ্গবন্ধু নিয়ে ছড়া/কবিতা
স্বাধীনতা বাঙালির
দেখি নাই আমি নেতাজি সুভাষ,মাও সে-তুং ,লেনিন।দেখা হয় নাই বীর ক্ষুদিরাম অথবা সূর্যসেন।দেখেছি কেবল শাসন – শোষণে মানুষ যে নির্জীবদেখেছি
তোমারই পদধ্বনি
এই লেখা উঠে এসেছে তোমার স্বদেশের বুক থেকে এই খেলা উঠে এসেছে এ দেশের প্রতিটি নদী থেকে, যে সব নদী তরঙ্গায়িত হতো
মহাকাব্যের ট্র্যাজেডি
ট্র্যাজেডি লাগে। নইলে মহাকাব্য সম্পূর্ণ হয় না।আলপথ তোমাকে চিনতো, তুমি কোন বাড়ির ছেলে! কেরোসিন আলোর গ্রামগুলো তোমাকে জানে। রাস্তার মোড়ের
ধন্য তুমি
ধন্য মুজিব ধন্য –বাংলা মায়ের মুক্তি এলোএমন ছেলের জন্য –ভন্ড নেতার পোষাক পরেদেশ খেয়েছে মীর জাফরেওদের মতো হওনি তুমিভিন দেশিদের
মুজিব
সবুজ শ্যামল বনভূমি মাঠ নদীতীর বালুচরসবখানে আছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ঘর। সোনার দেশের মাঠে মাঠে ফলে সোনাধান রাশি রাশিফসলের হাসি
কফিন কাহিনী
চারজন দেবদূত এসে ঘিরে আছে একটি কফিন একজন বললো দেখো ভিতরে রঙিন রক্তমাখা জামা ছিলো হয়ে গেছে ফুলচোখ দুটি মেঘে মেঘে ব্যথিত
বাঙালি, একটি ফিনিক্সপাখি
আমরা বাহান্নতে মরেছি দলে দলে, আমরা একাত্তরে মরেছি ঝাঁকে ঝাঁকে, আমরা পঁচাত্তরে মরেছি সপরিবারে। প্রতিটি মৃত্যুর পর আমরা আবার জেগে উঠেছি, যেভাবে জেগে
তোমার বাড়ি
এই বাড়িটি একলা বাড়ি কাঁপছে এখন চোখের জলেভালোবাসার এই বাড়িতে তুমিও নেই, তারাও নেই!এই বাড়িটি সন্ধ্যা-সকাল তাকিয়ে আছে নগ্ন দুচোখএকলা
সেই রাত্রির কল্পকাহিনী
তোমার ছেলেরা মরে গেছে প্রতিরোধের প্রথম পর্যায়ে,তারপর গেছে তোমার পুত্রবধূদের হাতের মেহেদী রঙ,তারপর তোমার জন্মসহোদর, ভাই শেখ নাসের,তারপর গেছেন তোমার
আমি অর্জুন
তখনো আসিনি এই পৃথিবীতে, থাকি মামণির পেটেনাম ঠিক করে রেখেছিলো বাবা ডিকশনারিটা ঘেঁটে।মার পেটে থেকে আগ্রহভরে বাবাটাকে দেখি রোজ—কাজ থেকে
মুজিবের মুখ
মুজিবের মুখ মানে বাঙালির মুখমুজিবের মুখ মানে বাঙালির সুখমুজিবের মুখ মানে নদী আঁকাবাঁকামুজিবের মুখ মানে প্রগতির চাকা মুজিবের মুখ মানে
৩২ নম্বর মেঘের ওপারে
আকাশের ওপারে আকাশ,তার ওপরে মেঘ,মেঘের মধ্যে বাড়ি—৩২ নম্বর মেঘমহল।৩২ নম্বরের বারান্দায় দাঁড়িয়ে আপনি।আপনার গায়ে ধবধবে সাদা পাঞ্জাবি,চোখে কালো মোটা ফ্রেমের