মাকে নিয়ে কবিতা

মা

যখন ডাকি শিউলি হয়েশরৎ তখন
ভোরের হাওয়ায় বলে
কান্না রাখিস না, মা তো ছিলই মা তো আছেই,
সবখানেতেই মা
যখন ডাকি মা
সহস্র চোখ বিপন্ন

বাকি অংশ »

অ্যালবাম 

মা, তোমাকে হটাত এই২০শে সেপ্টেম্বরের ভোরে মনে পড়লো।এই মেঘ ও রৌদ্রের শারদীয়া আলোতোমার ফোটোতে আলোকসম্পাতের মতো খেলা করছে।মা তোমাকে মনে

বাকি অংশ »

বয়ঃসন্ধি

চিকন কঞ্চির মতো ছিপছিপে রোদের ভিতরে আসিকে আমাকে নুইয়ে দেয় মা? আমার ভীষণ ভয় লাগে!পানাপুকুরের পাড়ে জলের আয়না আছে, মুখ

বাকি অংশ »

গোলামের গর্ভধারিণী

আপনাকে দেখিনি আমি; তবে আপনি আমার অচেনানন পুরোপুরি, কারণ বাঙলার মায়েদের আমি মোটামুটি চিনি, জানি।হয়তো গরিব পিতার ঘরেবেড়ে উঠেছেন দুঃখিনী

বাকি অংশ »

পলাশপুর

পলাশপুর থেকে পড়তে আসা ছেলেটির গলায় তুলসীর মালাপ্রথম ক্লাসের পর জিনস্ পরা একটি মেয়ের সে কী হাসি !রাত্রে ছেলেটি চিঠি

বাকি অংশ »

মা

যেখানেতে দেখি যাহামা- এর মতন আহাএকটি কথায় এত সুধা মেশা নাই,মায়ের মতন এতআদর সোহাগ সে তোআর কোনখানে কেহ পাইবে ভাই!

বাকি অংশ »

মা 

সময় হয়নি, তবু দূরের আকাশখানি ঢেকে গেল ঘন কালো মেঘে।বছর ঘুরতে না ঘুরতেইসবুজ পাতা হলুদ হয়ে খসে পড়তে লাগলো ঘাসে,অসংখ্য

বাকি অংশ »

বাঁচবো কি 

বাঁচবো কি? আর কী করে বাঁচবো?গাল ভরে হু হু কান্নার ঢেউ,বুকের মধ্যে ছারখার জ্বালাফুলে ফুলে ওঠে,গনগনে সীসে ঢালা ঝাঁঝাঁ কানে,বালবের

বাকি অংশ »

মা 

মা শুনলে ভেসে ওঠে সিঁদুরের টিপলাল পেড়ে শাড়ি, কোলে দুধের সন্তানযামিনী রায়ের ছবি, সে তো তুমি নও !কোথায় লুকিয়ে আছ

বাকি অংশ »

এক পৌরাণিক দেবীর গল্প

এক চন্দন-ঘষা রাতে ছোট্ট পুতুলের মতোএই পৃথিবীতে বেড়াতে এলেন মা।শেকলের গোলাকার দোলনাগুলিহাওয়ার হাতে একটু মজার দোল দিতে দিতেতিনি চলেছেন, চলেছেন,

বাকি অংশ »

মা-ও যেন কবিতা লেখেন 

পাঁচপ্রদীপের শিখার ওপর হাত পাতায় নিয়ে সামান্য ওমটুকুতোদের মাথায় ছোঁয়াই খোকাখুকু কিন্তু কখন কেউ জানে না কবেএ হাতখানি পঞ্চপ্রদীপ হবে

বাকি অংশ »
Scroll to Top