ঝকঝকে নীলাকাশ চকচকে শরতে
ধবধবে শাদা মেঘ পরতে ও পরতে
পেঁজা পেঁজা মেঘগুলো ভেজা ভেজা নয়নে
শরতের কবিতার পঙ্ক্তিটা চয়নে–
সহসাই কী রকম কবি হয়ে উঠলো!
পুরাণের টগবগে ঘোড়া হয়ে ছুটলো…
যেনো সে পঙ্খীরাজ! দু’ডানার বাহারে
পুরাণের সেই ঘোড়া মিশে গেলো পাহাড়ে…
শাদা মেঘ অতঃপর রূপ নিলো বালিকায়
কতো যে চিত্র থাকে মেঘেদের তালিকায়!
মেঘগুলো অপরূপ চঞ্চলা হরিণী
ঝিরিঝিরি বয়ে চলা যেনো নির্ঝরিণী…
রেলগাড়ি হয়ে মেঘ কার সাথে জুটলো?
ঘাসফুল কাশফুল ঝাঁকে ঝাঁকে ফুটলো…
অবিরাম ভেসে চলা বুড়ো ঝরাপাতা সে
শরতের সৌরভ-সিম্ফনি বাতাসে…
শরতের আগমনে নেচে ওঠে ধরণী
শরতের নীলাকাশ রবীন্দ্র-সরণি…
এক গাঁয়ে
আমরা দুজন একটি গাঁয়ে থাকি।সেই আমাদের একটিমাত্র সুখ।তাদের গাছে গায় যে দোয়েল পাখিতাহার গানে আমার নাচে বুক।তাহার দুটি পালন-করা ভেড়াচরে