জসীম উদ্দীন
অপরূপ বাগান
চলে গেলে- তবু কিছু থাকবে আমার : আমি রেখে যাবোআমার একলা ছায়া, হারানো চিবুক, চোখ, আমার নিয়তি।জল নেমে গেলে ডাঙ্গা
তুমি ভালো আছো
হৃৎপিণ্ড থেকে দুটি দুঃখময় জাগরণচোখের গোলকে এনে দেখছি তোমাকে,তুমি ভালো আছো? বুকের বাঁ পাশ থেকে কারুকার্য্যময় একটি দীর্ঘনিশ্বাসআমি নিদ্রাহীন আত্মার
জ্যোৎস্নায় তুমি কথা বলছো না কেন।
প্রতিটি নতুন কথা বলাটাই হলো আমাদের প্রেম,প্রতিটি নতুন শব্দই হলো শিল্পকলার সীমাঃহে অসীমা তুমি কথা বলছো না কেন ?ওষ্ঠে কাঁপন
বদলে যাও, কিছুটা বদলাও
কিছুটা বদলাতে হবে বাঁশীকিছুটা বদলাতে হবে সুরসাতটি ছিদ্রের সূর্য; সময়ের গাঢ় অন্তঃপুরকিছুটা বদলাতে হবেমাটির কনুই , ভাঁজরক্তমাখা দুঃখের সমাজ কিছুটা
একলা বাতাস
নোখের ভিতর নষ্ট ময়লা,চোখের ভিতর প্রেম,চুলের কাছে ফেরার বাতাসদেখেই শুধালেম,এখন তুমি কোথায় যাবে?কোন আঘাটার জল ঘোলাবে?কোন আগুনের স্পর্শ নেবেরক্তে কি
আকাঙ্খা
তুমি কি আমার আকাশ হবে?মেঘ হয়ে যাকে সাজাবআমার মনের মত করে । তুমি কি আমার নদী হবে?যার নিবিড় আলিঙ্গনে ধন্য
কবিতা পাঠ আর আবৃত্তি এক নয় –ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়
আবৃত্তির কি ক্লাসরুম হয়? কিংবা অন্য কোনও শিল্পের? আমি নিজেই তো সে অর্থে কোনও ক্লাসরুম প্রোডাক্ট নই। নিজের খুশিতে, বাবা-মার
চামেলী হাতে নিম্নমানের মানুষ
আসলে আমার বাবা ছিলেন নিম্নমানের মানুষনইলে সরকারী লোক, পুলিশ বিভাগে চাকরী কোরেওপুলিশী মেজাজ কেন ছিলনা ওনার বলুন চলায় ও বলায়?চেয়ার
জন্ম মৃত্যু জীবনযাপন
মৃত্যু আমাকে নেবে, জাতিসংঘ আমাকে নেবেনা,আমি তাই নিরপেক্ষ মানুষের কাছে, কবিদের সুধী সমাবেশেআমার মৃত্যুর আগে বোলে যেতে চাই,সুধীবৃন্দ ক্ষান্ত হোন,
আবুল হাসান
সে এক পাথর আছে কেবলি লাবণ্য ধরে,উজ্জ্বলতা ধরে আর্দ্র,মায়াবী করুণএটা সেই পাথরের নাম নাকি? এটা তাই?এটা কি পাথর নাকি কোনো
আবৃত্তি কণ্ঠের শিল্প নয়, মস্তিষ্কের শিল্প : শিমুল মুস্তাফা
সাক্ষাৎকার গ্রহণ: মাহমুদ সালেহীন খান শিমুল মুস্তাফা দেশের জনপ্রিয় আবৃত্তি শিল্পী। আবৃত্তি তার পেশা নয়, নেশা। ঘোরতর নেশা। আশির দশকের
একসময় ইচ্ছে জাগে, এভাবেই
একসময় ইচ্ছে জাগে, মেষপালকের বেশে ঘুরিফিরি;অরণ্যের অন্ধকার আদিম সর্দার সেজে মহুয়ার মাটির বোতলভেঙ্গে উপজাতি রমণীর বল্কল বসন খুলে জ্যোৎস্নায় হাঁটু