জসীম উদ্দীন
কুইন্স লাইব্রেরিতে বদরুজ্জামান আলমগীরের সাহিত্য উদযাপন
বিশেষ প্রতিনিধি, নিউইয়র্ক ‘আমি সবসময় নিজেকে হারিয়ে ফেলি। অনেকটা মেলায় হারিয়া যাওয়ার মতো। এরপর থেকে কেবল বাড়ি ফেরার চেষ্টা করি। ঢাকায়,
আমার এমনধারা শিক্ষক
গতকাল রাতে আমার শিক্ষক আমাকেদারিদ্র্যের সবক দিয়েছেন, বুঝিয়েছেনকীভাবে নিজেকে চাহিদা ও যোগানের বাইরে রাখা যায়। আমি জহরতের খনির ভিতর দাঁড়িয়ে
যদি
যদি তুমি মাথা ঠান্ডা রাখতে পারো তখনযখন সবাই মাথা গরম করে দোষারোপ করছে তোমাকেই, যদি তুমি নিজের ওপরে আস্থা রাখতে
শরৎ আসে, শরৎ হাসে
শরৎ আসে দূর্বা ঘাসে শিশির হাসে ‘ফিক’রোদের সোনা যায় না গোনা ঝরলো চারি দিকখুশির গাড়ি দিচ্ছে পাড়ি কু-ঝিক্-ঝিক্ ঝিক্দূর্গা মায়ের
আমার বাড়ি
আমার বাড়ি যাইও ভোমর,বসতে দেব পিঁড়ে,জলপান যে করতে দেবশালি ধানের চিঁড়ে। শালি ধানের চিঁড়ে দেব,বিন্নি ধানের খই,বাড়ির গাছের কবরী কলা,গামছা-বাঁধা
রাসেলের নাম
হত্যাকারীর রক্তচক্ষু পাশে তবুও রাসেল বারবার ফিরে আসে কাদাজলে, মাঠে, শিশিরবিন্দু, ঘাসে দেখি তার মুখ রৌদ্রছায়ায় হাসে আজো দেখি, প্রিয়
সবার আমি ছাত্র
আকাশ আমায় শিক্ষা দিলউদার হতে ভাই রে,কর্মী হবার মন্ত্র আমিবায়ুর কাছে পাই রে। পাহাড় শিখায় তাহার সমান-হই যেন ভাই মৌন-মহান,খোলা
মানুষ জাতি
জগৎ জুড়িয়া এক জাতি আছেসে জাতির নাম মানুষ জাতি;এক পৃথিবীর স্তন্যে লালিতএকই রবি শশী মোদের সাথী। শীতাতপ ক্ষুধা তৃষ্ণার জ্বালাসবাই
শব্দকল্পদ্রুম
ঠাস ঠাস দ্রুম দ্রাম, শুনে লাগে খটকা-ফুল ফোটে..? তাই বল । আমি ভাবি পটকা !শাঁই শাঁই পনপন, ভয়ে কান বন্ধ-ওই
এই ছড়াটা নাম না জানা সেই শহিদের নামে
বাংলাদেশের স্বাধীনতা শহিদ ছেলের দানকে লিখেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতার গান?স্বাধীনতার গানগুলো লাল রক্তে হলো লেখারক্ত সাগর পেরিয়ে পেলাম স্বাধীনতার দেখা। আজ
প্রিয় স্বাধীনতা
মেঘনা নদী দেব পাড়িকল-অলা এক নায়ে।আবার আমি যাব আমারপাড়াতলী গাঁয়ে।গাছ-ঘেরা ঐ পুকুরপাড়েবসব বিকাল বেলা।দু-চোখ ভরে দেখব কতআলো-ছায়ার খেলা।বাঁশবাগানে আধখানা চাঁদথাকবে
আমি অর্জুন
তখনো আসিনি এই পৃথিবীতে, থাকি মামণির পেটেনাম ঠিক করে রেখেছিলো বাবা ডিকশনারিটা ঘেঁটে।মার পেটে থেকে আগ্রহভরে বাবাটাকে দেখি রোজ—কাজ থেকে