
সেই মানুষটি যে ফসল ফলিয়েছিল
সেই বিরাট খামারটাতে কখনো বৃষ্টি হয় নাআমারই কপালের ঘাম দিয়ে গাছগুলোকে তৃষ্ণা মেটাতে হয়সেখানে যে কফি ফলে, আর চেরি গাছে
আমি থাকতে আসিনি
আমি এখানে থাকতে আসিনি,চলে যেতে এসেছি।আমি ভাণ্ডারী এক- দোকান পসারীযার যেমন মন চায় কিনে নিক-ডালা খুলে ধরেছি দানাপানি, নুন তেল
আমার এমনধারা শিক্ষক
গতকাল রাতে আমার শিক্ষক আমাকেদারিদ্র্যের সবক দিয়েছেন, বুঝিয়েছেনকীভাবে নিজেকে চাহিদা ও যোগানের বাইরে রাখা যায়। আমি জহরতের খনির ভিতর দাঁড়িয়ে
যদি
যদি তুমি মাথা ঠান্ডা রাখতে পারো তখনযখন সবাই মাথা গরম করে দোষারোপ করছে তোমাকেই, যদি তুমি নিজের ওপরে আস্থা রাখতে
জেলখানার চিঠি
প্রিয়তমা আমারতেমার শেষ চিঠিতেতুমি লিখেছ ;মাথা আমার ব্যথায় টন্ টন্ করছেদিশেহারা আমার হৃদয়। তুমি লিখেছ ;যদি ওরা তেমাকে ফাঁসী দেয়তেমাকে
স্টোরি অব বাংলাদেশ
বাংলাদেশ বাংলাদেশের কাহিনি সে তো আইনপ্রসূত আদেশ পালনে সিদ্ধ অন্ধদের হাতে নতুন করে গড়া সেই প্রাচীন কাহিনি যে আইনের ওপর
বাংলাদেশ
বন্ধু আমার এল একদিন চোখভরা তার ধু ধু হাহাকার বলল কেবল সহায়তা চাই বাঁচাতে হবে যে দেশটাকে তার বেদনা যদি
যশোর রোডে সেপ্টেম্বর
লক্ষশিশু দেখছে আকাশ অন্ধকার উদর স্ফীত, বিষ্ফোরিত চোখের ধার যশোর রোডে-বিষন্ন সব বাঁশের ঘর ধুঁকছে শুধু, কঠিন মাটি নিরুত্তর। লক্ষ
সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড
শত শত চোখ আকাশটা দেখে, শত শত শত মানুষের দল,যশোর রোডের দুধারে বসত বাঁশের ছাউনি কাদামাটি জল।কাদামাটি মাখা মানুষের দল,
আমার বিষন্ন সত্তা
কখনও কখনও আমার চোখ রক্তাভ হয়ে এলেআরসিএ ভবনের একেবারে উপরে উঠে যাই,আমার পৃথিবীর দিকে অপলক চেয়ে থাকি, ম্যানহাটান —ভবনগুলো, সড়কগুলো,
মাচো পিচুর উচ্চতা থেকে
আমার জন্মের সঙ্গে জেগে ওঠ ভাই আমারগভীর থেকে বাড়িয়ে দাও তোমার মলিনহাত ।এইসব পাথরের দৃঢ় শাসন থেকে ফিরবেনা তুমি।পাতালের সময়
প্রণয়
তোমার প্রসঙ্গ উঠে আসে, পুষ্প-ফোটা উদ্যানে উদ্যানেআমি তো আহত হই, বসন্তের সুমিষ্ট সুবাসে।আমি তো গিয়েছি ভুলে ওই মুখ, আজ আর