অন্যান্য কবিতা

অকরুণ পিয়া

আমার পিয়াল বনের শ্যামল পিয়ার ওই বাজে গো বিদায়বাঁশি,পথ-ঘুরানো সুর হেনে সে আবার হাসে নিদয় হাসি।পথিক বলে পথের গেহবিলিয়েছিল একটু

বাকি অংশ »

আঁধারে

অমানিশায় আসে আঁধার তেপান্তরের মাঠে;স্তব্ধ ভয়ে পথিক ভাবে,– কেমনে রাত কাটে!ওই যে ডাকে হুতোম-পেঁচা, বাতাস করে শাঁ শাঁ!মেঘে ঢাকা অচিন

বাকি অংশ »

পথে যেতে কষ্ট হয়

পথে যেতে কষ্ট হয়, পথের একপাশে বসে থাকি।গভীর গাছের নীচে বসে থাকি যেন শুকনো পাতা-পাতার মতন থাকি, কষ্ট পাই, বাতাসের

বাকি অংশ »

আগামী

জড় নই, মৃত নই, নই অন্ধকারের খনিজ,আমি তো জীবন্ত প্রাণ, আমি এক অঙ্কুরিত বীজ;মাটিতে লালিত ভীরু, শুধু আজ আকাশের ডাকেমেলেছি

বাকি অংশ »

চাতাল হাট

জানালার পাট খুলতে গিয়ে কারো হাতের আঙুলেরদিকে তাকিয়ে থাকা একটি রাজনৈতিক ঘটনা।কোন তরকারিতে কতটা কড়কড়ে নুন দিতে হবেআর ভাতের সঙ্গে

বাকি অংশ »

যেভাবে সে এলো

অসম্ভব ক্ষুধা ও তৃষ্ণা ছিলো,সামনে যা পেলো খেলো,যেন মন্বন্তরে কেটে যাওয়া রজতজয়ন্তী শেষেএসেছে সে, সবকিছু উপাদেয় মুখে।গাভিন ক্ষেতের সব ঘ্রাণ

বাকি অংশ »

কাজের ছেলে

“দাদখানি চাল, মসুরের ডাল,চিনি-পাতা দৈ,দুটি পাকা বেল, সরিষার তেল,ডিম-ভরা কৈ।”পথে হেঁটে চলি, মনে মনে বলি,পাছে হয় ভুল,ভুল যদি হয়,মা তবে

বাকি অংশ »

মা 

সময় হয়নি, তবু দূরের আকাশখানি ঢেকে গেল ঘন কালো মেঘে।বছর ঘুরতে না ঘুরতেইসবুজ পাতা হলুদ হয়ে খসে পড়তে লাগলো ঘাসে,অসংখ্য

বাকি অংশ »

মা 

মা শুনলে ভেসে ওঠে সিঁদুরের টিপলাল পেড়ে শাড়ি, কোলে দুধের সন্তানযামিনী রায়ের ছবি, সে তো তুমি নও !কোথায় লুকিয়ে আছ

বাকি অংশ »

এক পৌরাণিক দেবীর গল্প

এক চন্দন-ঘষা রাতে ছোট্ট পুতুলের মতোএই পৃথিবীতে বেড়াতে এলেন মা।শেকলের গোলাকার দোলনাগুলিহাওয়ার হাতে একটু মজার দোল দিতে দিতেতিনি চলেছেন, চলেছেন,

বাকি অংশ »
Scroll to Top