অন্যান্য ছড়া/কবিতা
মেঘনায় ঢল
শোন্ মা আমিনা, রেখে দে রে কাজ ত্বরা করি মাঠে চল,এল মেঘনায় জোয়ারের বেলা এখনি নামিবে ঢল।নদীর কিনার ঘন ঘাসে
পূজার সাজ
আশ্বিনের মাঝামাঝি উঠিল বাজনা বাজিপূজার সময় এল কাছে।মধু বিধু দুই ভাই ছুটাছুটি করে তাইআনন্দে দু-হাত তুলি নাচে।পিতা বসি ছিল দ্বারে
কাজলা দিদি
বাঁশ-বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই,মাগো আমার শোলক বলা কাজলা-দিদি কই?পুকুর ধারে লেবুর তলে,থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলে,ফুলের গন্ধে ঘুম আসে
কিশোর
আমরা নূতন, আমরা কুঁড়ি, নিখিল বন-নন্দনে,ওষ্ঠে রাঙা হাসির রেখা, জীবন জাগে স্পন্দনে।লক্ষ আশা অন্তরেঘুমিয়ে আছে মন্তরেঘুমিয়ে আছে বুকের ভাষা পাঁপড়ি-পাতার
শিশুদের হাসি
আকাশটা হেসে ওঠে শিশুদের হাসিমুখ দেখেসন্ধ্যার মেঘমালা সেই হাসি গায়ে নেয় মেখে।সকালের সোনা রোদ নেচে ওঠে, গেয়ে ওঠে পাখিশিশুর হাসিকে
কাজের ছেলে
“দাদখানি চাল, মসুরের ডাল,চিনি-পাতা দৈ,দুটি পাকা বেল, সরিষার তেল,ডিম-ভরা কৈ।”পথে হেঁটে চলি, মনে মনে বলি,পাছে হয় ভুল,ভুল যদি হয়,মা তবে
বাংলা নামের নকশী কাঁথায়
তোমার আছে দুর্গাপূজা, আমার আছে ঈদ!তোমার যদি মন্দির, তো আমারটা মসজিদ।তোমার আছে দেব দেবী আর তোমার ভগবান,আমার আছে নবী-রাসূল, আল্লা
আনন্দ
যে আনন্দ ফুলের বাসে,যে আনন্দ পাখির গানে,যে আনন্দ অরুণ আলোয়,যে আনন্দ শিশুর প্রাণে,যে আনন্দ বাতাস বহে,যে আনন্দ সাগরজলে,যে আনন্দ ধুলির
আবোল তাবোল
আয়রে ভোলা খেয়াল‐খোলাস্বপনদোলা নাচিয়ে আয়,আয়রে পাগল আবোল তাবোলমত্ত মাদল বাজিয়ে আয়।আয় যেখানে ক্ষ্যাপার গানেনাইকো মানে নাইকো সুর,আয়রে যেথায় উধাও হাওয়ায়মন
খুকু ও খোকা
তেলের শিশি ভাঙল বলেখুকুর পরে রাগ করোতোমরা যে সব বুড়ো খোকাভারত ভেঙে ভাগ করো!তার বেলা? ভাঙছ প্রদেশ ভাঙছ জেলাজমিজমা ঘরবাড়ীপাটের