ঐ ঘাসের ফুলে মটরশুটির ক্ষেতেআমার এ-মন-মৌমাছি ভাই উঠেছে আজ মেতে।।এই রোদ-সোহাগী পউষ-প্রাতেঅথির প্রজাপতির সাথেবেড়াই কুঁড়ির পাতে পাতেপুষ্পল মৌ খেতে।আমি আমন

ঘোম্‌টা-পরা কাদের ঘরের বৌ তুমি ভাই সন্ধ্যাতারা?তোমার চোখে দৃষ্টি জাগে হারানো কোন্‌ মুখের পারা।।সাঁঝের প্রদীপ আঁচল ঝেঁপেবঁধুর পথে চাইতে বেঁকেচাউনিটি

[কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “আজি হতে শতবর্ষ পরে” পড়িয়া] আজি হ’তে শত বর্ষ আগেকে কবি, স্মরণ তুমি ক’রেছিলে আমাদেরেশত আনুরাগে,আজি হ’তে

কাঠবেড়ালি! কাঠবেড়ালি! পেয়ারা তুমি খাও?গুড়-মুড়ি খাও? দুধ-ভাত খাও? বাতাবি-নেবু? লাউ?বেড়াল-বাচ্চা? কুকুর-ছানা? তাও-ডাইনি তুমি হোঁৎকা পেটুক,খাও একা পাও যেথায় যেটুক!বাতাবি-নেবু সকলগুলোএকলা

থাকব না’ক বদ্ধ ঘরেদেখব এবার জগৎটাকেকেমন করে ঘুরছে মানুষযুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে।দেশ হতে দেশ দেশান্তরেছুটছে তারা কেমন করে,কিসের নেশায় কেমন করেমরছে যে

মা গো! আমায় বল্‌তে পারিস কোথায় ছিলাম আমি-কোন্‌ না-জানা দেশ থেকে তোর কোলে এলাম নামি?আমি যখন আসিনি, মা তুই কি

চল চল চল!ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদলনিম্নে উতলা ধরণি তল,অরুণ প্রাতের তরুণ দলচল রে চল রে চলচল চল চল।। ঊষার দুয়ারে

মিথ্যা বলেছ বলিয়া তোমায় কে দিল মনস্তাপ?সত্যের তরে মিথ্যা যে বলে স্পর্শে না তারে পাপ।গোটা সত্যটা শুধু তো সত্যকথা বলাতেই

বাবুদের তালপুকুরে হাবুদের ডালকুকুরেসে কি বাস করলে তাড়া, বলি থাম একটু দাঁড়া।পুকুরের ঐ কাছে না লিচুর এক গাছ আছে নাহোথা

কে তুমি খুঁজিছ জগদীশ ভাই আকাশ পাতাল জুড়ে’কে তুমি ফিরিছ বনে-জঙ্গলে, কে তুমি পাহাড়-চূড়ে?হায় ঋষি দরবেশ,বুকের মানিকে বুকে ধ’রে তুমি

আমি যুগে যুগে আসি, আসিয়াছি পুন মহাবিপ্লব হেতুএই স্রষ্টার শনি মহাকাল ধূমকেতু!সাত সাতশো নরক-জ্বালা জলে মম ললাটে,মম ধূম-কুণ্ডুলি করেছে শিবের

হে দারিদ্র্য, তুমি মোরে করেছ মহান্‌।তুমি মোরে দানিয়াছ খ্রীষ্টের সম্মানকন্টক-মুকুট শোভা।-দিয়াছ, তাপস,অসঙ্কোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহস;উদ্ধত উলঙ্গ দৃষ্টি, বাণী ক্ষুরধার,বীণা মোর