নারী বিষয়ক কবিতা

রজনীগন্ধা কফিন

তোমাকে আমরা বাঁচাতে পারিনি দামিনীসারা দেশ জুড়ে আমরা কেঁদেছি, সারা দেশ জুড়ে আমরা ফুঁসেছি।ভারত রাষ্ট্র বাঁচাতে পারেনি তোমাকে।জন জোয়ারের চাপে

বাকি অংশ »

শাড়ি

বিয়েতে একান্নটা শাড়ি পেয়েছিল মেয়েটাঅষ্টমঙ্গলায় ফিরে এসে আরো ছটাএতো শাড়ি একসঙ্গে সে জীবনে দেখেনি। আলমারির প্রথম থাকে সে রাখলো সব

বাকি অংশ »

মুক্তি

ডাক্তারে যা বলে বলুক নাকো,রাখো রাখো খুলে রাখো,শিয়রের ওই জানলা দুটো,–গায়ে লাগুক হাওয়া।ওষুধ? আমার ফুরিয়ে গেছে ওষুধ খাওয়া।তিতো কড়া কত

বাকি অংশ »

সাধারণ মেয়ে

আমি অন্তঃপুরের মেয়ে,চিনবে না আমাকে।তোমার শেষ গল্পের বইটি পড়েছি, শরৎবাবু,“বাসি ফুলের মালা’।তোমার নায়িকা এলোকেশীর মরণ-দশা ধরেছিলপঁয়ত্রিশ বছর বয়সে।পঁচিশ বছর বয়সের

বাকি অংশ »

বাঁশিওআলা

“ওগো বাঁশিওআলা,বাজাও তোমার বাঁশি,শুনি আমার নূতন নাম”— এই বলে তোমাকে প্রথম চিঠি লিখেছি,মনে আছে তো?আমি তোমার বাংলাদেশের মেয়ে।সৃষ্টিকর্তা পুরো সময়

বাকি অংশ »

ভালোবাসি ভালোবাসি

ধরো কাল তোমার পরীক্ষা, রাত জেগে পড়ারটেবিলে বসে আছ,ঘুম আসছে না তোমারহঠাৎ করে ভয়ার্ত কণ্ঠে উঠেআমি বললাম— ভালবাস?তুমি কি রাগ

বাকি অংশ »

হঠাৎ নীরার জন্য

বাস স্টপে দেখা হলো তিন মিনিট, অথচ তোমায় কাল স্বপ্নেবহুক্ষণ দেখেছি ছুরির মতো বিঁধে থাকতে সিন্ধুপারে–দিকচিহ্নহীন–বাহান্ন তীর্থের মতো এক শরীর,

বাকি অংশ »

দেহতত্ত্ব 

এতকাল চেনা এই আমার শরীরসময় সময় একে আমি নিজেই চিনি না।একটি কর্কশ হাতনানান কৌশল করে চন্দন চর্চ্চিত হাতখানি ছুঁলেআমার স্নায়ুর

বাকি অংশ »

দুঃখপোষা মেয়ে 

কান্না রেখে একটুখানি বসদুঃখ-ঝোলা একেক করে খোল…দেখাও তোমার গোপন ক্ষতগুলোএ ক’দিনে গভীর কতো হল।ও মেয়ে, শুনছ !বাইরে খানিক মেলে দাও

বাকি অংশ »

তালাকনামা

যে কোনও দূরত্বে গেলে তুমি আর আমার থাকো নাতুমি হও যার-তার খেলুড়ে পুরুষ। যে কোনও শরীরে গিয়েশকুনের মতো খুঁটে খুঁটে

বাকি অংশ »

চরিত্র

তুমি মেয়ে,তুমি খুব ভাল করে মনে রেখোতুমি যখন ঘরের চৌকাঠ ডিঙোবেলোকে তোমাকে আড়চোখে দেখবে।তুমি যখন গলি ধরে হাঁটতে থাকবেলোকে তোমার

বাকি অংশ »
Scroll to Top