পূর্ণেন্দু পত্রী

মাধবীর জন্যে

আয়নার পাশে একটু অন্ধকার ছায়া এঁকে দাও।ব্যথিত দৃশ্যের পট জুড়ে থাক চিত্রিক আঁধার।দেয়ালের ছবিটাকে একটু সরাতে হবে ভাই।ওটা নয়, এই

বাকি অংশ »

যে টেলিফোন আসার কথা

যে টেলিফোন আসার কথা সে টেলিফোন আসেনি।প্রতীক্ষাতে প্রতীক্ষাতেসূর্য ডোবে রক্তপাতেসব নিভিয়ে একলা আকাশ নিজের শূন্য বিছানাতে।একান্তে যার হাসির কথা হাসেনি।যে

বাকি অংশ »

কোনো কোনো যুবক যুবতী

একালের কোনো কোনো যুবক বা যুবতীর মুখেসেকালের মোমমাখা ঝাড়লন্ঠন স্তম্ভ ও গম্বুজ দেখা যায়।দেখে হিংসা জাগে। মানুষ এখন যেন কোনো

বাকি অংশ »

কখন আসছ তুমি

সকল দুয়ার খোলা আছেনিমন্ত্রণ-লিপি গাছে গাছেগাঢ় চুম্বনের মত আকাশ নদীর খুব কাছেরোদে ঝলোমলো।কখন আসছ তুমি বলো?বেলা যায়, দেরী হয়ে যায়বাসি

বাকি অংশ »

একমুঠো জোনাকী

একমুঠো জোনাকীর আলো নিয়েফাঁকা মাঠে ম্যাজিক দেখাচ্ছে অন্ধকার।একমুঠো জোনাকীর আলো পেয়েএক একটা যুবক হয়ে যাচ্ছে জলটুঙি পাহাড়যুবতীরা সুবর্ণরেখা।সাপুড়ের ঝাঁপি খুলতেই

বাকি অংশ »

স্বপ্নের বিছানা

রাত্রিবেলা বুকের মধ্যে একগোছা বৈদ্যুতিক তারআর নীল রঙের একটা বালব টাঙিয়ে রাখা ভালো।অন্ধকারে গায়ে নীল রঙের জামা পরিয়ে দিলেস্বপ্ন দেখার

বাকি অংশ »

তোমার বিষাদগুলি

তোমার বিষাদগুলি করতলে তুলে নিতে দাওওষ্ঠপুটে রাখি। ভীষণ বৃষ্টির শব্দ সারাদিন স্মৃতির ভিতরে।একাকিনী বসে আছ বৃষ্টির ভিতরেবালুকাবেলায়কবেকার উইয়ে-খাওয়া ছবি।তোমার বিষাদগুলি

বাকি অংশ »

স্রোতস্বিনী আছে, সেতু নেই

তুমি বললে, রৌদ্র যাও, রৌদ্রে তো গেলামতুমি বললে, অগ্নিকুণ্ড জ্বালো, জ্বালালাম।সমস্ত জমানো সুখ-তুমি বললে, বেচে দেওয়া ভালোডেকেছি নীলাম।তবু আমি একা।আমাকে

বাকি অংশ »

সোনার মেডেল

বাবু মশাইরাগাঁ গেরাম থেকে ধুলো মাটি ঘসটে ঘসটেআপনাদের কাছে এয়েছি।কি চাক্ চিকান শহর বানিয়েছেন গো বাবুরা।রোদ পড়লে জোছনা লাগলে মনে

বাকি অংশ »
Scroll to Top