পূর্ণেন্দু পত্রী
কথোপকথন – ২৯
– দূরে চলে যাও। তবু ছায়াআঁকা থাকে মেঘে। যেন ওড়েবাতাসের সাদা বারান্দায়বালুচরী বহু বর্ণময়।গান শেষ তবু তখনো তারপ্রতিধ্বনিরা দশ দিকে।যেন
কথোপকথন –৩০
তুমি আমার সর্বনাশ করেছ শুভঙ্করকিচ্ছু ভাল লাগে না আমার কিচ্ছু নাজ্বলন্ত উনুনে ভিজা কয়লার ধোঁয়াআর শ্বাস কষ্ট ঘিরে ফেলেছে আমার
কথোপকথন -৩৪
– বল তো কত বয়স হল তার?– কার?– যার মাথাভর্তি সবুজ দেবদারু চুলযার টলমলে পা কেবল ভুল পথের কাঁটারউপরেযার সমস্ত
কথোপকথন – ৩৫
-লোকে বলে শুনি সেলায়ে তোমার পাকা হাতছুঁচ দিয়ে লেখ কবিতা। -গোয়েন্দা নাকি আমার যা কিছু লুকানোজানতে হবে কি সবই তা?
কথোপকথন – ৩৮
-নন্দিনী! আমার খুব ভয় করে ,বড় ভয় করে!কোনও একদিন বুঝি জ্বর হবে ,দরজা দালান ভাঙ্গা জ্বরতুষার পাতের মত আগুনের ঢল
কথোপকথন – ৩৯
তোমাকে বাজাইসমুদ্র-শাঁখ তুমিগাছে ফুল আসেফুলেরা কিশোরী হয় ।ডালপালাগুলো সবুজ পাতার খামেচিঠি লিখে লিখেপ্রেম নিবেদন করে ।ফ্রক ছেড়ে শাড়ি পরেসমগ্র বনভূমি
আমার হারানো মাকে
পালকি, যাও, হারানো আমার মাকে খুঁজে নিয়ে এসো।অস্পৃশ্যের মত এক পীড়নের দিনে চাই রাজবধূরূপে মাকে পেতে।মাকে পেলে দুই গালে হাজার