প্রেমের কবিতা
ইচ্ছে ছিলো
ইচ্ছে ছিলো তোমাকে সম্রাজ্ঞী করে সাম্রাজ্য বাড়াবোইচ্ছে ছিলো তোমাকেই সুখের পতাকা করেশান্তির কপোত করে হৃদয়ে উড়াবো।ইচ্ছে ছিলো সুনিপূণ মেকআপ-ম্যানের মতোসূর্যালোকে
হৃদয়ের ঋণ
আমার জীবন ভালোবাসাহীন গেলেকলঙ্ক হবে কলঙ্ক হবে তোর,খুব সামান্য হৃদয়ের ঋণ পেলেবেদনাকে নিয়ে সচ্ছলতার ঘর বাঁধবো নিমেষে। শর্তবিহীন হাতগচ্ছিত রেখে
পৃথক পাহাড়
আমি আর কতোটুকু পারি ?কতোটুকু দিলে বলো মনে হবে দিয়েছি তোমায়,আপাতত তাই নাও যতোটুকু তোমাকে মানায়। ওইটুকু নিয়ে তুমি বড়
যেতে পারবে?
এই যে তুমি বার বার চলে যাই বলোধরো তুমি চলে গেছোখানিকক্ষণ পর ফিরে এসে যদি দেখোকষ্টে ভিজে যাচ্ছে আমার বুকআমার
প্রেমিক হতে গেলে
ওই যে ছেলেটাকে দেখছ, পছন্দ মতো ফুল ফুটল না বলেমাটি থেকে উপড়ে ছুঁড়ে ফেলে দিলো গাছটাকে ?ছেলেটার ভীষণ জেদ ,
বাংলাদেশ থেকে
যে মেয়েটির চোখের দিকে তাকিয়েআমি পথ ভুল করেছিলামপ্রথম পরিচয়ে সে আমাকে বললতুমি কী আমাকে চেনো?বললাম, তোমার চোখ দুটো এতো সুন্দর!সে
আজ কিছু একটা হোক
আজ একটা দুরন্ত কিছু হোকবৃষ্টি হোক, ঝড় তছনছ করে দিকঅথবা সুখের মতো সে চোখে চোখ রাখুক। আজ একটা ভাঙচুর কিছু
ফিরে দেখা
ইচ্ছে হলে চলেই যাবি জানিতবু মিথ্যে নাহয় হাত বাড়িয়ে দিসতোর কাছে যে ইচ্ছে গুলো রাখাআর একটিবার ছুঁয়ে দেখতে দিস একটু
অসুখ
আজকাল কি যে উল্টোপাল্টা বায়না শিখেছে ওযখন তখন এসে বলবে, ওর একটা আকাশ চাই।আর আমিও বোকার মতো সব কাজ ফেলেওর
অভিরূপ তোমাকে
ঘরে ফেরা কি এতটা কঠিন?ঘর তো আর আকাশ নয়, ফিরতে গেলে পাখি হতে হয়।পাখির মতো দুটো ডানা থাকতে হয়। পায়ে
ঘর
মেয়েটা পাখি হতে চাইলআমি বুকের বাঁদিকে আকাশ পেতে দিলাম। দু-চার দিন ইচ্ছে মতো ওড়াওড়ি করে বলল,তার একটা গাছ চাই।মাটিতে পা
কেউ একটা তো চাই
কেউ একটা তো চাই, টিপ সরে গেলেআয়নার মতো বলবে ‘টিপ বাঁকা পরেছ।’চোখের কাজল লেপটে গেলে ধরিয়ে দেবে।কেউ একটা তো চাই,