প্রেমের কবিতা
অপেক্ষা
তোমার একটু দেখা পাবো বলেএককোটি বছর দাঁড়িয়ে আছিএই চৌরাস্তায়শুধু একবার দেখবো তোমাকেশুধু তার জন্য দীর্ঘ অপেক্ষাএই ঢেউ গোনা ;কতো অশ্রুজল
ভালোবাসার আয়ু
ভালোবাসি বলার আগেইফুরিয়ে যায় আমাদের ভালোবাসার সময়,প্রেমের আগেই শুরু হয়অন্তর বিরহ-মনে হয় সবচেয়ে কম মানুষের এই ভালোবাসার সময়খুব দ্রুত শেষ
যতদিন বাঁচি
যতদিন বাঁচি দু চোখ খুলে যেন, তোমাকেই দেখতে পাইদৃষ্টিশক্তি ফিরে পেয়ে অন্ধ যেমনদেখতে চায় তার প্রিয় মুখআমিও তেমনি, চোখ খুলে
তোমাকে লিখবো বলে একখানি চিঠি
তোমাকে লিখবো বলে একখানি চিঠিকতোবার দ্বারস্ত হয়েছি আমিগীতিকবিতার,কতোদিন মুখস্ত করেছি এই নদীর কল্লোলকান পেতে শুনেছি ঝর্ণার গান,বনে বনে ঘুরে আহরণ
সেসব কিছুই আর মনে নেই
আমার কাছে কেউ কেউ জানতে চায় পৃথিবীর কোন নারীকেআমি প্রথম ভালোবাসিকেউ কেউ জানতে চায় কাকে আমি প্রথম চিঠি লিখি,কেউ বলে,
তোমাকে ভুলতে চেয়ে আরো বেশী ভালোবেসে ফেলি
তোমাকে ভুলতে চেয়ে আরো বেশিভালোবেসে ফেলিতোমাকে ছাড়াতে গিয়ে আরোবেশি গভীরে জড়াই,যতোই তোমাকে ছেড়ে যেতে চাই দূরেততোই তোমার হাতে বন্দি হয়ে
একবার ভালোবেসে দেখো
তুমি যদি আমাকে না ভালোবাসো আরএই মুখে কবিতা ফুটবে না,এই কণ্ঠ আবৃতি করবে না কোনো প্রিয় পঙ্ক্তিমালাতাহলে শুকিয়ে যাবে সব
কাছে আসো, সম্মুখে দাঁড়াও
কাছে আসো, সম্মুখে দাঁড়াওখুব কাছে, যতোখানি কাছে আসা যায়,আমি আপাদমস্তক দেখি তোমার শরীরযেখাবে মানুষ দেখে, প্রথম মানুষ।দেখি এই কাণ্ড আর
কে চায় তোমাকে পেলে
বলো না তোমাকে পেলে কোন মূর্খ অর্থ-পদ চায়বলো কে চায় তোমাকে ফেলে স্বর্ণসিংহাসনজয়ের শিরোপা আর খ্যাতির সম্মান,কে চায় সোনার খনি
ছন্দরীতি
তোমাদের কথায় কথায় এতো ব্যকরণতোমাদের উঠতে বসতে এতো অভিধান,কিন্তু চঞ্চল ঝর্ণার কোনো ব্যাকরণ নেইআকাশের কোনো অভিধান নেই, সমুদ্রের নেই।ভালোবাসা ব্যাকরণ
অমীমাংসিত রমনী
সদরঘাটে পৌছুতেই শুরু হয়ে গেলো বৃষ্টি,ছোট ছোট ফোঁটা হলে নিয়ে নিতাম মাথায়,কিন্তু বৃষ্টির ফোঁটাগুলো ছিলো বেশ বড় সড়,তাই অগত্যা দৌড়ে
উল্লেখযোগ্য স্মৃতি
আমার ভালোবাসা কিংবা প্রেম-সংক্রান্তকোনো স্মৃতি নেই, যাকে ঠিক ভালোবাসাকিংবা প্রেম বলা যায়। একদিন টুকুদি নাকের ডগার বিন্দু বিন্দু ঘাম দেখেবলেছিল: