প্রেমের কবিতা
আকাশ সিরিজ
শুধু তোমাকে একবার ছোঁব,ঐ আনন্দে কেটে যাবে সহস্র জীবন।শুধু তোমাকে একবার ছোঁব,অহংকারে মুছে যাবে সকল দীনতা।শুধু তোমাকে একবার ছোঁব,স্পর্শসুখে লিখা
টেলিফোনে প্রস্তাব
আমি জানি, আমাদের কথার ভিতরে এমন কিছুই নেই,অনর্থ করলেও যার সাহায্যে পরস্পরের প্রতি আমাদেরদুর্বলতা প্রমাণ করা সম্ভব। আমিও তো তোমার
উপেক্ষা
অনন্ত বিরহ চাই, ভালোবেসে কার্পণ্য শিখিনি৷তোমার উপেক্ষা পেলে অনায়াসে ভুলে যেতে পারিসমস্ত বোধের উত্স গ্রাস করা প্রেম; যদি চাওভুলে যাবো,
আবার যখনই দেখা হবে
আবার যখনই দেখা হবে, আমি প্রথম সুযোগেইবলে দেব স্ট্রেটকাটঃ ‘ভালোবাসি’।এরকম সত্য-ভাষণে যদি কেঁপে ওঠে,অথবা ঠোঁটের কাছে উচ্চারিত শব্দ থেমে যায়,আমি
শুধু তোমার জন্য
কতবার যে আমি তোমোকে স্পর্শ করতে গিয়েগুটিয়ে নিয়েছি হাত-সে কথা ঈশ্বর জানেন।তোমাকে ভালোবাসার কথা বলতে গিয়েওকতবার যে আমি সে কথা
প্রাক্তন
ঠিক সময়ে অফিসে যায়?ঠিক মতো খায় সকালবেলা?টিফিনবাক্স সঙ্গে নেয় কি?না ক্যান্টিনেই টিফিন করে?জামা কাপড় কে কেচে দেয়?চা করে কে আগের
স্পর্শ
এতই অসাড় আমি, চুম্বনও বুঝিনি ।মনে মনে দিয়েছিলে, তাও তো সে না-বোঝার নয়-ঘরে কত লোক ছিল, তাই ঋণ স্বীকার করিনি
প্রেমিক
তুমি আমাকে মেঘ ডাকবার যে বইটা দিয়েছিলে একদিনআজ খুলতেই দেখি তার মধ্যে এক কোমর জল।পরের পাতায় গিয়ে সে এক নদীর
স্নান
সংকোচে জানাই আজ: একবার মুগ্ধ হতে চাই।তাকিয়েছি দূর থেকে। এতদিন প্রকাশ্যে বলিনি।এতদিন সাহস ছিল না কোনো ঝর্ণাজলে লুণ্ঠিত হবার –আজ
মেঘ বালিকার জন্য রূপকথা
আমি যখন ছোট ছিলামখেলতে যেতাম মেঘের দলে,একদিন এক মেঘবালিকা প্রশ্ন করলো কৌতুহলে–“এই ছেলেটা,নাম কি রে তোর?” আমি বললাম,’ফুসমন্তর !’মেঘবালিকা রেগেই
মেঘ বলতে আপত্তি কি ?
মেঘ বলতে আপত্তি কি ?বেশ, বলতে পরিছাদের ওপর মেঘ দাঁড়াতোফুলপিসিমার বাড়িগ্রীষ্ম ছুটি চলছে তখনতখন মানে ? কবে ?আমার যদি চোদ্দো,
পাগলী, তোমার সঙ্গে…
পাগলী, তোমার সঙ্গে ভয়াবহ জীবন কাটাবপাগলী, তোমার সঙ্গে ধুলোবালি কাটাব জীবনএর চোখে ধাঁধা করব, ওর জল করে দেব কাদাপাগলী, তোমার