প্রেমের কবিতা

মাধবীর জন্যে

আয়নার পাশে একটু অন্ধকার ছায়া এঁকে দাও।ব্যথিত দৃশ্যের পট জুড়ে থাক চিত্রিক আঁধার।দেয়ালের ছবিটাকে একটু সরাতে হবে ভাই।ওটা নয়, এই

বাকি অংশ »

যে টেলিফোন আসার কথা

যে টেলিফোন আসার কথা সে টেলিফোন আসেনি।প্রতীক্ষাতে প্রতীক্ষাতেসূর্য ডোবে রক্তপাতেসব নিভিয়ে একলা আকাশ নিজের শূন্য বিছানাতে।একান্তে যার হাসির কথা হাসেনি।যে

বাকি অংশ »

কখন আসছ তুমি

সকল দুয়ার খোলা আছেনিমন্ত্রণ-লিপি গাছে গাছেগাঢ় চুম্বনের মত আকাশ নদীর খুব কাছেরোদে ঝলোমলো।কখন আসছ তুমি বলো?বেলা যায়, দেরী হয়ে যায়বাসি

বাকি অংশ »

তোমার বিষাদগুলি

তোমার বিষাদগুলি করতলে তুলে নিতে দাওওষ্ঠপুটে রাখি। ভীষণ বৃষ্টির শব্দ সারাদিন স্মৃতির ভিতরে।একাকিনী বসে আছ বৃষ্টির ভিতরেবালুকাবেলায়কবেকার উইয়ে-খাওয়া ছবি।তোমার বিষাদগুলি

বাকি অংশ »

স্রোতস্বিনী আছে, সেতু নেই

তুমি বললে, রৌদ্র যাও, রৌদ্রে তো গেলামতুমি বললে, অগ্নিকুণ্ড জ্বালো, জ্বালালাম।সমস্ত জমানো সুখ-তুমি বললে, বেচে দেওয়া ভালোডেকেছি নীলাম।তবু আমি একা।আমাকে

বাকি অংশ »

দু-চার বছর

মাঝে মধ্যে দেখা হবে। মাঝে মধ্যে চোখের আড়ালেদু-চার বছর কিংবা ধরো সেই জীবনানন্দেরজীবন গিয়েছে চলে কুড়ি কুড়ি বছরের পার ;এইভাবে

বাকি অংশ »

এক জন্ম

অনেকদিন দেখা হবে নাতারপর একদিন দেখা হবে।দুজনেই দুজনকে বলবো,‘অনেকদিন দেখা হয় নি’।এইভাবে যাবে দিনের পর দিনবৎসরের পর  বৎসর।তারপর একদিন হয়ত

বাকি অংশ »

প্রিয়তমাসু

অনেকদিন পর কাগজ-কলম নিয়ে বসেপ্রথম একটা চাঁদের ছবি আঁকি, সঙ্গে কিছু মেঘ। তারপর যথেষ্ট হয়নি ভেবে গোটা তিনেক পাখি,ক্রমশ একটা

বাকি অংশ »

এখন

মনে নেই,আমি নিজে ফিরে গিয়েছিলাম, অথবাতোমাকে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম,এখনআর কিছু মনে নেই, তবু দুঃখ হয়এখন, যখন একেকদিন খুব বৃষ্টি নেমে আসেএখন,

বাকি অংশ »

আজ চৈতালি পূর্ণিমা!

চাঁদ উঠছে, ভয়ের অন্ধকার দূরকরা এক বিশাল রুপোর থালাথেকে গলে গলে নামছে, আহা,ভালোবাসার চন্দ্রমা–কানের কাছে বিরক্তিকর বেজে ওঠা কাঁসর ঘন্টা,ধানিপটকাগুলো

বাকি অংশ »
Scroll to Top