বেদনার কবিতা
মানুষের বুকে এতো দীর্ঘশ্বাস
কেউ জানেনা একেকেটি মানুষ বুকের মধ্যে কী গভীর দীর্ঘশ্বাসনিয়ে বেড়ায়-কোনো বিষন্ন ক্যাসেটেও এতো বেদনার সংগ্রহ নেই আর,এই বুকের মধ্যে দীর্ঘশ্বাসের
আমার এতো বর্ষা
এই যে জীবন উজাড় করে বর্ষার মেঘের মতোতোমাকে ভিজিয়ে দিচ্ছিতুমি কখনোই তার কিছু অনুভব করলে না; তুমি বুঝলে না এই
তোমাকে ভুলতে চেয়ে আরো বেশী ভালোবেসে ফেলি
তোমাকে ভুলতে চেয়ে আরো বেশিভালোবেসে ফেলিতোমাকে ছাড়াতে গিয়ে আরোবেশি গভীরে জড়াই,যতোই তোমাকে ছেড়ে যেতে চাই দূরেততোই তোমার হাতে বন্দি হয়ে
আর কোনোদিন হইনি এমন মর্মাহত
এর আগে আর কোনোদিন আমিহইনি এমন মর্মাহতযেদিন তোমার চোখে প্রথম দেখেছি আমি জল,অকস্মাৎ মনে হলো নিভে গেলো সব পৃথিবীর আলোগোলাপবাগান
ক্ষেত মজুরের কাব্য
মুগর উঠছে মুগর নামছেভাঙছে মাটির ঢেলা,আকাশে মেঘের সাথে সূর্যেরজমেছে মধুর খেলা। ভাঙতে ভাঙতে বিজন মাঠেরকুয়াশা গিয়েছে কেটে,কখন শুকনো মাটির তৃষ্ণাশিশির
অমীমাংসিত রমনী
সদরঘাটে পৌছুতেই শুরু হয়ে গেলো বৃষ্টি,ছোট ছোট ফোঁটা হলে নিয়ে নিতাম মাথায়,কিন্তু বৃষ্টির ফোঁটাগুলো ছিলো বেশ বড় সড়,তাই অগত্যা দৌড়ে
উল্লেখযোগ্য স্মৃতি
আমার ভালোবাসা কিংবা প্রেম-সংক্রান্তকোনো স্মৃতি নেই, যাকে ঠিক ভালোবাসাকিংবা প্রেম বলা যায়। একদিন টুকুদি নাকের ডগার বিন্দু বিন্দু ঘাম দেখেবলেছিল:
দন্ডকারণ্য
প্রায় ত্রিশ বছর পর আজ হঠাৎ রেখার চিঠি পেয়েআমি তো অবাক। পাছে চিনতে ভুল করি তাইনিজের পরিচয় দিয়েই রেখা শুরু
আমি চলে যাচ্ছি
জয় করবার মতো একটি মনও যখন আর অবশিষ্ট নেই,তখন আমার আর বসে থেকে কী প্রয়োজন? আমি যাই।তোমরা পানপাত্র হাতে হোয়াং
পতিগৃহে পুরোনো প্রেমিক
পাঁজরে প্রবিষ্ট প্রেম জেগে ওঠে পরাজিত মুখে,পতিগৃহে যেরকম পুরোনো প্রেমিকস্বামী ও সংসারে মুখোমুখি ।প্রত্যাখ্যানে কষ্ট পাই,–ভাবি, মিথ্যে হোকসত্যে নাই পাওয়া
নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ
নেকাব্বর জানে তাঁর সম্পত্তির হিসাব চাইতে আসবে নাকেউ কোনোদিন।এই জন্মে শুধু একবার চেয়েছিল একজন, ‘কী কইরাপালবা আমারে,তোমার কী আছে কিছু
প্রাক্তন
ঠিক সময়ে অফিসে যায়?ঠিক মতো খায় সকালবেলা?টিফিনবাক্স সঙ্গে নেয় কি?না ক্যান্টিনেই টিফিন করে?জামা কাপড় কে কেচে দেয়?চা করে কে আগের