বেদনার কবিতা
টিউটোরিয়াল কবিতা
তোমাকে পেতেই হবে শতকরা অন্তত নব্বই (বা নব্বইয়ের বেশি)তোমাকে হতেই হবে একদম প্রথমতার বদলে মাত্র পঁচাশি!পাঁচটা নম্বর কম কেন? কেন
মাধবীর জন্যে
আয়নার পাশে একটু অন্ধকার ছায়া এঁকে দাও।ব্যথিত দৃশ্যের পট জুড়ে থাক চিত্রিক আঁধার।দেয়ালের ছবিটাকে একটু সরাতে হবে ভাই।ওটা নয়, এই
যে টেলিফোন আসার কথা
যে টেলিফোন আসার কথা সে টেলিফোন আসেনি।প্রতীক্ষাতে প্রতীক্ষাতেসূর্য ডোবে রক্তপাতেসব নিভিয়ে একলা আকাশ নিজের শূন্য বিছানাতে।একান্তে যার হাসির কথা হাসেনি।যে
স্মৃতি বড় উচ্ছৃঙ্খল
পুরনো পকেট থেকে উঠে এলকবেকার শুকনো গোলাপ ।কবেকার ? কার দেওয়া ? কোনমাসে ? বসন্তে না শীতে ?গোলাপের মৃতদেহে তারপাঠযোগ্য
তোমার বিষাদগুলি
তোমার বিষাদগুলি করতলে তুলে নিতে দাওওষ্ঠপুটে রাখি। ভীষণ বৃষ্টির শব্দ সারাদিন স্মৃতির ভিতরে।একাকিনী বসে আছ বৃষ্টির ভিতরেবালুকাবেলায়কবেকার উইয়ে-খাওয়া ছবি।তোমার বিষাদগুলি
স্রোতস্বিনী আছে, সেতু নেই
তুমি বললে, রৌদ্র যাও, রৌদ্রে তো গেলামতুমি বললে, অগ্নিকুণ্ড জ্বালো, জ্বালালাম।সমস্ত জমানো সুখ-তুমি বললে, বেচে দেওয়া ভালোডেকেছি নীলাম।তবু আমি একা।আমাকে
সোনার মেডেল
বাবু মশাইরাগাঁ গেরাম থেকে ধুলো মাটি ঘসটে ঘসটেআপনাদের কাছে এয়েছি।কি চাক্ চিকান শহর বানিয়েছেন গো বাবুরা।রোদ পড়লে জোছনা লাগলে মনে
আমার খবর
আমি সেই মানুষযার কাঁধের ওপর সূর্য ডুবে যাবে।বুকের বোতামগুলো নেই বহুরাতকলারটা তোলা ধুলো ফ্যা ফ্যা আস্তিনহাওয়াতে চুল উড়িয়েপকেট থেকে আধখানা
একটি অসাধারণ কবিতা
আমার ভালোবাসায় যে নিজেকে উৎসর্গ করেছিলসেই মেয়েটি এখন আত্মহত্যা করছে।নীল ও বিন্দু বিন্দু আমার কপালে ঘামতার কাছে আমি গভীর সার্থকতা
দু-চার বছর
মাঝে মধ্যে দেখা হবে। মাঝে মধ্যে চোখের আড়ালেদু-চার বছর কিংবা ধরো সেই জীবনানন্দেরজীবন গিয়েছে চলে কুড়ি কুড়ি বছরের পার ;এইভাবে
এক জন্ম
অনেকদিন দেখা হবে নাতারপর একদিন দেখা হবে।দুজনেই দুজনকে বলবো,‘অনেকদিন দেখা হয় নি’।এইভাবে যাবে দিনের পর দিনবৎসরের পর বৎসর।তারপর একদিন হয়ত
এখন
মনে নেই,আমি নিজে ফিরে গিয়েছিলাম, অথবাতোমাকে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম,এখনআর কিছু মনে নেই, তবু দুঃখ হয়এখন, যখন একেকদিন খুব বৃষ্টি নেমে আসেএখন,