মজার ছড়া/কবিতা
হরবোলা
সে সে অনেক দিনের কথালোকটা ছিল হরবোলাযে খেলা সে দেখিয়ে গেলকখনও কি যায় ভোলা !বলল, বাবু, দেখবে মজাডাকব আমি এমন
ময়নার মা ময়নামতী
ময়নার মা ময়নামতীময়না তোমার কই?ময়না গেছে কুটুমবাড়ীগাছের ডালে ওই।কুটুম কুটুম কুটুমনামটি তার ভুতুমআঁধার রাতের চৌকিদারদিনে বলে শুতুম।ময়না গেছে কুটুমবাড়ীআনতে গেছে
খুকী ও কাঠবিড়ালী
কাঠবেড়ালি! কাঠবেড়ালি! পেয়ারা তুমি খাও?গুড়-মুড়ি খাও? দুধ-ভাত খাও? বাতাবি-নেবু? লাউ?বেড়াল-বাচ্চা? কুকুর-ছানা? তাও-ডাইনি তুমি হোঁৎকা পেটুক,খাও একা পাও যেথায় যেটুক!বাতাবি-নেবু সকলগুলোএকলা
লিচু চোর
বাবুদের তালপুকুরে হাবুদের ডালকুকুরেসে কি বাস করলে তাড়া, বলি থাম একটু দাঁড়া।পুকুরের ঐ কাছে না লিচুর এক গাছ আছে নাহোথা
জন্মকথা
খোকা মাকে শুধায় ডেকে–“এলেম আমি কোথা থেকে,কোন্খানে তুই কুড়িয়ে পেলি আমারে।’মা শুনে কয় হেসে কেঁদেখোকারে তার বুক বেঁধে–“ইচ্ছা হয়ে ছিলি
খেলা-ভোলা
তুই কি ভাবিস, দিনরাত্তির খেলতে আমার মন?কক্ষনো তা সত্যি না, মা, আমার কথা শোন্।সেদিন ভোরে দেখি উঠে বৃষ্টিবাদল গেছে ছুটে,রোদ
দুয়োরানী
ইচ্ছে করে মা, যদি তুইহতিস দুয়োরানী!ছেড়ে দিতে এমনি কি ভয়তোমার এ ঘরখানি।ঐখানে ঐ পুকুরপারেজিয়ল গাছের বেড়ার ধারেও যেন ঘোর বনের
পুতুল ভাঙা
সাত-আটটে সাতাশ’, আমি বলেছিলাম বলেগুরুমশায় আমার ‘পরে উঠল রাগে জ্বলে।মা গো, তুমি পাঁচ পয়সায় এবার রথের দিনেসেই যে রঙিন পুতুলখানি
সময়হারা
যত ঘণ্টা, যত মিনিট, সময় আছে যতশেষ যদি হয় চিরকালের মতো,তখন স্কুলে নেই বা গেলেম; কেউ যদি কয় মন্দ,আমি বলব,
রবিবার
সোম মঙ্গল বুধ এরা সবআসে তাড়াতাড়ি,এদের ঘরে আছে বুঝিমস্ত হাওয়াগাড়ি?রবিবার সে কেন, মা গো,এমন দেরি করে?ধীরে ধীরে পৌঁছয় সেসকল বারের
বীরপুরুষ
মনে করো যেন বিদেশ ঘুরেমাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে।তুমি যাচ্ছ পালকিতে মা চড়েদরজা দুটো একটুকু ফাঁক করে,আমি যাচ্ছি রাঙা ঘোড়ার
পুঁটির স্ট্যাটাস
অতীতকালে থাকতো না মাছ, গরিব লোকের পাতে।বাঁচতো গরিব কাঁচালংকা-পেঁয়াজ-পান্তাভাতে।খুব বড়জোড় জুটতো সাথে জল টলোমল ডালতাতেই গরিব গাপুস গুপুস সাবড়ে দিতো