মজার ছড়া/কবিতা
হিমশিম ও ঘোড়ার ডিম
শিম খেতে ভালো লাগেতবে হিমশিম না।মুরগির ডিম খাইহর্স-এর ডিম না!পৃথিবীতে কোথাও কিডিম পাড়ে ঘোড়া? –না।তাহলে ‘ঘোড়ার ডিম’যুক্তিটা খোঁড়া না?যেই ঘোড়া
ভ্যাংচাতে মন চায়? যতো খুশি ভ্যাংচা
পড়িস না বই তুই, আমি পড়ি সব বইআমি পাই নব্বই।পাস মার্ক নেই তোর মার্কসিটে গোল্লাখাই রসগোল্লা!আমি পাই প্রমোশন রোল নং
টুকটুকে লাল ভূতের ছানা
ছোট্ট একটা ভূতের বাচ্চা কখন নিয়েছে পিছুটের পাইনি তো কিছু!যখন পেয়েছি টেরতখন আর কিছু করার ছিলো না, দেরি হয়ে গেছে
অঙ্ক-শঙ্কা
ব’সে ব’সে অঙ্ক ক’ষে পারি নে আর ভাই,কিছুতে আর অ্যানসারটা মিলছে না যে ছাই।যোগ ক’রে মিলল না যখন,বিয়োগ ক’রে দেখনু
বনভোজন
নুরু, পুশি, আয়েশা, শফি সবাই এসেছেআম বাগিচার তলায় যেন তারা হেসেছে।রাঁধুনিদের শখের রাঁধার পড়ে গেছ ধুম,বোশেখ মাসের এই দুপুরে নাইকো
ঠিক আছে
অসময়ে মেহমানঘরে ঢুকে বসে যানবোঝালাম ঝামেলারযতগুলো দিক আছেতিনি হেসে বললেনঠিক আছে ঠিক আছে । রেশনের পচা চালটলটলে বাসি ডালথালাটাও ভাঙা-চোরাবাটিটাও
নন্দলাল
নন্দলাল তো একদা একটা করিল ভীষণ পণ-স্বদেশের তরে, যা করেই হোক, রাখিবেই সে জীবন।সকলে বলিল, ‘আ-হা-হা কর কি, কর কি,
কাজের ছেলে
“দাদখানি চাল, মসুরের ডাল,চিনি-পাতা দৈ,দুটি পাকা বেল, সরিষার তেল,ডিম-ভরা কৈ।”পথে হেঁটে চলি, মনে মনে বলি,পাছে হয় ভুল,ভুল যদি হয়,মা তবে
প্রশ্ন
মা গো, আমায় ছুটি দিতে বল্,সকাল থেকে পড়েছি যে মেলা।এখন আমি তোমার ঘরে বসেকরব শুধু পড়া-পড়া খেলা।তুমি বলছ দুপুর এখন
শব্দকল্পদ্রুম
ঠাস ঠাস দ্রুম দ্রাম, শুনে লাগে খটকা-ফুল ফোটে..? তাই বল । আমি ভাবি পটকা !শাঁই শাঁই পনপন, ভয়ে কান বন্ধ-ওই
প্রভাতী
ভোর হলো দোর খোলোখুকুমণি ওঠো রে!ঐ ডাকে যুঁইশাখেফুল-খুকি ছোট রে!খুকুমণি ওঠো রে!রবি মামা দেয় হামাগায়ে রাঙা জামা ঐ,দারোয়ান গায় গানশোনো
হনহন পনপন
চলে হনহনছোটে পনপন ঘোরে বনবনকাজে ঠনঠন বায়ু শনশনশীতে কনকন কাশি খনখনফোঁড়া টনটন মাছি ভনভনথালা ঝন ঝন।