খাই খাই করো কেন, এসো বসো আহারে-খাওয়াব আজব খাওয়া, ভোজ কয় যাহারে।যত কিছু খাওয়া লেখে বাঙালির ভাষাতে,জড় করে আনি সব—

(যদি) কুম্‌ড়ো পটাশ নাচে-খবরদার এসো না কেউ আস্তাবলের কাছে ;চাইবে নাকো ডাইনে বাঁয়ে চাইবে নাকো পাছে;চার পা তুলে থাকবে ঝুলে

আর যেখানে যাও না রে ভাই সপ্তসাগর পার,কাতুকুতু বুড়োর কাছে যেও না খবরদার!সর্বনেশে বৃদ্ধ সে ভাই যেও না তার বাড়ি-কাতুকুতুর

আয়রে ভোলা খেয়াল‐খোলাস্বপনদোলা নাচিয়ে আয়,আয়রে পাগল আবোল তাবোলমত্ত মাদল বাজিয়ে আয়।আয় যেখানে ক্ষ্যাপার গানেনাইকো মানে নাইকো সুর,আয়রে যেথায় উধাও হাওয়ায়মন

পুলিশ দেখে ডরাইনে আর, পালাইনে আর ভয়ে,আরশুলা কি ফড়িং এলে থাকতে পারি সয়ে।আধাঁর ঘরে ঢুকতে পারি এই সাহসের গুণে,আর করে

আরে আরে জগমোহন- এস ,এস,এস-বলতে পার কোথায় থাকে আদ্যনাথের মেশো?আদ্যনাথের নাম শোননি? খগেনকে তো চেনো?শ্যাম বাগচি খগেনেরই মামাশ্বশুর জেনো।শ্যামের জামাই

শুনতে পেলাম পোস্তা গিয়ে–তোমার নাকি মেয়ের বিয়ে?গঙ্গারামকে পাত্র পেলে?জানতে চাও সে কেমন ছেলে?মন্দ নয় সে পাত্র ভালো–রঙ যদিও বেজায় কালো;তার

ও শ্যামাদাস ! আয় ত দেখি ব’স তো দেখি এখেনে,সেই কথাটা বুঝিয়ে দেব পাঁচ মিনিটে, দেখে নে ।জ্বর হয়েছে ?

হাসতে নাকি জানেনা কেউকে বলেছে ভাই?এই শোন না কত হাসিরখবর বলে যাই। খোকন হাসে ফোঁকলা দাঁতেচাঁদ হাসে তার সাথে সাথে

হাট্টি মাটিম টিম আজ আনতে দিলামবাজার থেকে শিমমনের ভুলে আনল কিনেমস্ত একটা ডিম। বলল এটা ফ্রি পেয়েছেনেয়নি কোনো দামফুটলে বাঘের

সোনার ছেলে খোকামণি, তিনটি বিড়াল তার,একডণ্ড নাহি তাদের করবে চোখের আড় |খেতে শুতে সকল সময় থাকবে তারা কাছে,না হ’লে কি

আয়রে মনা, ভুতো, বুলী আয়রে তাড়াতাড়ি,দাদার চিঠি এসেছে আজ, শুনাই তোদের পড়ি |“কলকাতাতে এসেছি ভাই কালকে সকাল বেলা,হেথায় কত গাড়ি,