যুগল কবিতা
একটি সংলাপ
মেয়ে: তুমি কি চাও আমার ভালবাসা ?ছেলে: হ্যাঁ, চাই !মেয়ে: গায়ে কিন্তু তার কাদা মাখা !ছেলে: যেমন তেমনিভাবেই চাই ।মেয়ে:
দেখা
ভালো আছো?-দেখো মেঘ বৃষ্টি আসবে।ভালো আছো?-দেখো ঈশান কোনের আলো, শুনতে পাচ্ছো ঝড়?ভালো আছো?-এইমাত্র চমকে উঠলো ধপধপে বিদ্যুৎ ।ভালো আছো?-তুমি প্রকৃতিকে
পথের বাঁকে
: এই যে শুনছেন -: আমাকে বলছেন? : আপনি ছাড়া তো আর কাউকে দেখছি না এখানে। -: দেখা বিষয়টা আপেক্ষিক।
পথের বাঁকে – ২
ছেলেঃ এই যে শুনছেন?মেয়েঃ আপনি! কি সৌভাগ্য আমার। মেঘ না চাইতেই জল! আপনি তো বলেছিলেন, আপনাকে খুঁজে পাওয়ার জন্য, পথের
নারীপাঠ পুরুষপাঠ
নারীপাঠঃ আপনি যখন আমার সামনে ওর গল্প করেন,মাঝে মাঝে হো হো করে হাসেন, দেখে আমার কষ্ট হয়। শুনেছি এক সাথে
দূরে উড়ে শঙ্খচিল
শ্রাবণের বৃষ্টিতে ভিজে যায় প্রসন্ন বিকেলভিজে যায় বৃক্ষের বুক, অপরাজেয় বাংলারতিন মূর্তিমান প্রতীক, কলাভবনের শরীরতখন করিডোরে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে…
ভালোবাসা
তুই কেমন মেয়ে চাস?-আয়না ছাড়াই সোজা টিপ পরতে পারবে,একাই শাড়ির কুচি ঠিক করতে পারবে,আমি বললে কাজল পরবে।এইটুকু?-হ্যাঁতোর কেমন ছেলে চাই?-হাত
বাংলাদেশ থেকে
যে মেয়েটির চোখের দিকে তাকিয়েআমি পথ ভুল করেছিলামপ্রথম পরিচয়ে সে আমাকে বললতুমি কী আমাকে চেনো?বললাম, তোমার চোখ দুটো এতো সুন্দর!সে
খারাপ লোক
যাওয়ার আগে কি দিচ্ছিস বল?-তেরো নদীর ঢেউযা আমার বুকের ভিতরে তুই ফেলে যাচ্ছিস।আর আমি যে সাত সমুদ্র চিৎকার নিয়ে যাচ্ছি?-যাস
সোজা কথা
স্রেফ তোর একটা কাজ হোক, গাড়িবাড়ি চাই না।–কী করে ঘুরবি?দুপায়ে ইচ্ছে থাকলেই এই পৃথিবীটা তোর।-কোথায় থাকবি?কেন? তোর আকাশটা কি দুজন
চিরদিন
আমি যেন বলি, আর তুমি যেন শোনোজনমে জনমে তার শেষ নেই কোনো।দিনের কাহিনী কত, রাত চন্দ্রাবলীমেঘ হয়, আলো হয়, কথা
যুগলসন্ধি
ছেলেটি খোঁড়েনি মাটিতে মধুর জল!মেয়েটি কখনো পরে নাই নাকছাবি।ছেলেটি তবুও গায় জীবনের গান,মেয়েটিকে দেখি একাকী আত্মহারা! ছেলেটির চোখে দুর্ভিক্ষের দাহ,মেয়েটির