লুৎফর রহমান রিটন
টুকটুকে লাল ভূতের ছানা
ছোট্ট একটা ভূতের বাচ্চা কখন নিয়েছে পিছুটের পাইনি তো কিছু!যখন পেয়েছি টেরতখন আর কিছু করার ছিলো না, দেরি হয়ে গেছে
উইশ ইউ মেরি ক্রিসমাস
লাল টুপি শাদা দাড়ি পেট মোটা সান্টাবিলি করে চকোলেট। নিজে খায় ফান্টা!মাঝরাতে জেগে উঠে বিস্মিত শান্তা!তার ঘরে এসেছেন সেই বুড়ো
হ্যাপ্পি হ্যাপ্পি নিউ ইয়ার!
মিহিন গলায় ঘুম পাড়ানিপুরান ঢাকার টুম্পারাণীবান্ধবীরে কইলো–ছই লোআঁতকা পুরা পিরথিবীতেহালকা পাতলা কুছুম ছীতেডিছেম্বরের ফিনিছিং-এ কিছের হাওয়া বইলো?আতছবাজি নিছেধ আইনেকিন্তু মাগার
শিশুদের হাসি
আকাশটা হেসে ওঠে শিশুদের হাসিমুখ দেখেসন্ধ্যার মেঘমালা সেই হাসি গায়ে নেয় মেখে।সকালের সোনা রোদ নেচে ওঠে, গেয়ে ওঠে পাখিশিশুর হাসিকে
এই ছড়াটা নাম না জানা সেই শহিদের নামে
বাংলাদেশের স্বাধীনতা শহিদ ছেলের দানকে লিখেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতার গান?স্বাধীনতার গানগুলো লাল রক্তে হলো লেখারক্ত সাগর পেরিয়ে পেলাম স্বাধীনতার দেখা। আজ
আমি অর্জুন
তখনো আসিনি এই পৃথিবীতে, থাকি মামণির পেটেনাম ঠিক করে রেখেছিলো বাবা ডিকশনারিটা ঘেঁটে।মার পেটে থেকে আগ্রহভরে বাবাটাকে দেখি রোজ—কাজ থেকে
বাংলা নামের নকশী কাঁথায়
তোমার আছে দুর্গাপূজা, আমার আছে ঈদ!তোমার যদি মন্দির, তো আমারটা মসজিদ।তোমার আছে দেব দেবী আর তোমার ভগবান,আমার আছে নবী-রাসূল, আল্লা
জয় বাংলা
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে মন্ত্র ছিলো কি?বন্ধু তুমি ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান শোনোনি!একটা ধ্বনির শক্তিতে কী বিপুল আলোড়ন!এই বাংলার আর বাঙালির দৃপ্ত উচ্চারণ–একেকটা