শক্তি চট্টোপাধ্যায়

আনন্দ ভৈরবী

আজ সেই ঘরে এলায়ে পড়েছে ছবিএমন ছিলনা আষাঢ় শেষের বেলাউদ্যানে ছিল বরষা-পীড়িত ফুলআনন্দ ভৈরবী। আজ সেই গোঠে আসেনা রাখাল ছেলেকাঁদেনা

বাকি অংশ »

সে

সে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী পুরুষের কোলে মাথা রেখে শোনাক কবির গান বারোমাস সন্ধ্যা নদীতীরচন্দনের মতো সুখে মগ্ন হোক তার মুখ দেখেফিরে

বাকি অংশ »

যখন বৃষ্টি নামলো

বুকের মধ্যে বৃষ্টি নামে, নৌকা টলোমলোকূল ছেড়ে আজ অকূলে যাই এমনও সম্বলসেই নিকটে—হয়তো ছিলো বৃষ্টি আসার আগেচলচ্ছক্তিহীন হয়েছি, তাই কি

বাকি অংশ »

একবার তুমি

একবার তুমি ভালোবাসতে চেষ্টা করদেখবে, নদীর ভিতরে, মাছের বুক থেকে পাথর ঝরে পড়ছেপাথর পাথর পাথর আর নদী সমুদ্রের জলনীল পাথর

বাকি অংশ »

ফিরে এসো মালবিকা

মালবিকা অইখানে যেওনাকো তুমি,কথা কয়োনাকো অই যুবকের সাথে,কী কথা তাহার সাথে? তার সাথে ?মালবিকা জানো তুমি ঘাসে কি লবণ ?সামনে

বাকি অংশ »

যেতে পারি, কিন্তু কেন যাবো?

ভাবছি, ঘুরে দাঁড়ানোই ভালো।এতো কালো মেখেছি দু হাতেএতোকাল ধরে!কখনো তোমার ক’রে, তোমাকে ভাবিনি। এখন খাদের পাশে রাত্তিরে দাঁড়ালেচাঁদ ডাকে আয়

বাকি অংশ »

যদি পারো দুঃখ দাও

যদি পারো দুঃখ দাও, আমি দুঃখ পেতে ভালোবাসিদাও দুঃখ, দুঃখ দাও – আমি দুঃখ পেতে ভালোবাসি।তুমি সুখ নিয়ে থাকো, সুখে

বাকি অংশ »

পথে যেতে কষ্ট হয়

পথে যেতে কষ্ট হয়, পথের একপাশে বসে থাকি।গভীর গাছের নীচে বসে থাকি যেন শুকনো পাতা-পাতার মতন থাকি, কষ্ট পাই, বাতাসের

বাকি অংশ »

অবনী বাড়ি আছো?

অবনী বাড়ি আছোদুয়ার এঁটে ঘুমিয়ে আছে পাড়াকেবল শুনি রাতের কড়ানাড়া‘অবনী বাড়ি আছো?’ বৃষ্টি পড়ে এখানে বারোমাসএখানে মেঘ গাভীর মতো চরেপরাঙ্মুখ

বাকি অংশ »

তোমাকেই মনে পড়ে

তোমাকেই মনে পড়ে আজ নীল হেমন্তের রাতেমাথার উপরচাঁদের অসংখ্য চালাঘরতুমি বলেছিলে—ঐ দেশএকদিন হবে নির্বিশেষতব রাজধানীসেদিনের কথা চাঁদ নিয়ে করে আজো

বাকি অংশ »
Scroll to Top