কামাল চৌধুরী

বৃষ্টি বিকেল

বিকেল বেলার ভাঙা ঘুমে পরএক কাপ চা, ধোঁয়ায় ঢাকা ঘর,দুপুরে খুব বৃষ্টি হয়ে ঝিমদূরে যত বাড়ি টিম টিমকেমন একটা ভিজে

বাকি অংশ »

ডাক

ভাষা আমার শরীর। যেমন আকাশ মাটি জলও –তারও আছে শিকড়, তুমি ফুলের কথাই বলো। ‘অ’ বললে তাই অহং বুঝি, ‘আ’

বাকি অংশ »

একদিন

একদিন যেই আমি বাসে চেপে দূরে যাবকালো আকাশের নীচে বুঝি কোনও চা-দোকানেকথা হবে মানুষের। দু’জন থাকিবে চুপ।দেহাতি ধরণ। কে যাবে

বাকি অংশ »

বৃষ্টি বলুক

সমুদ্রে কেউ যাচ্ছে না আজ, সতর্ক রেডিওতুমি কেবল ঝড়ের মুখে চুল সরিয়ে দিও। জানলা খোলা, এ মরসুমে পর্দারা উদ্ধত-ঠান্ডা হাওয়ায়

বাকি অংশ »

বিশু পাগলের কবিতা

বিপদ আবার ডাক দিয়েছে, দমকা বাতাস… আলগা বোতাম…বসন্তকে সাক্ষী রেখে আজ যদি ফের সঙ্গী হতাম? একখানা দিন ওলোট পালট, একখানা

বাকি অংশ »

অন্ধকারের গান

এই যুদ্ধের দিনগুলো পেরিয়ে যেতেতুমি বন্ধুর মতো কিছু সাহস দিওওই সঞ্চয় ফলে আছে সময়ক্ষেতেসেই শস্যের রং আজও অতুলনীয় কিছু সাহস

বাকি অংশ »

যায়

আকাশ যখন গর্জায়আগল দেওয়া দরজায়,বিজলি যখন মোড়ল সাজেতিনটে মেঘের তরজায়, যখন হাওয়ার সর যায়,বাগান ছেড়ে জ্বর যায়বউ-কপালে সন্ধে নামেওষুধ দিতে

বাকি অংশ »

এবার শ্রাবণে

এবার শ্রাবণে ভাবনার অপচয়পুরনো সন্ধে ভাঙিয়ে নিয়েছি জলেকত কারখানা এমনি বন্ধ হয়…আমার বাড়িতে সুমনের গান চলে।আকাশ বোঝে না কত ধানে

বাকি অংশ »

সাবধানে যেও

শেষ দেখা পানপাত্র হাতে।বলেছিলে, ‘সাবধানে যেও’।শীত ছিল। আলখাল্লা গান…তোমার তো সুরই পরিধেয়। শেষ আড্ডা সারিগান নিয়ে।তুমি কথা বলছিলে মাটির –তোমারই

বাকি অংশ »

ঈশ্বর

তোমাকে ঈশ্বর মেনে আমার হয়েছে যত জ্বালা।যক্ষ হয়ে ঘুরে মরছি একই মহল্লায় সারারাতজেগেছে সরাইখানা, দূরে দূরে ম্লান পান্থশালা…প্রতিটি অক্ষর আজও

বাকি অংশ »

জন্মদিনের ফুল

কখনও লাস্য, কখনও লড়াই তুমি।ভেঙেছিলে মিথ, মিথ্যের কারিগরিঅক্ষর স্থায়ী। কলমেরা মরসুমি।আমরা এখনও তোমারই কবিতা পড়ি। আগুনের পাশে এলাচদানার ঘ্রাণহরিণের পাশে

বাকি অংশ »

নত হও, কুর্নিশ করো

হে কলম, উদ্ধত হ’য়ো না, নত হও, নত হতে শেখো,তোমার উদ্ধত আচরনে চেয়ে দ্যাখো, কী যে দু:খপেয়েছেন ভদ্রমহোদয়গণ, অতএব, নত

বাকি অংশ »
Scroll to Top