কামাল চৌধুরী
একুশ মানে
একুশ মানে, মায়ের ভাষা,বোনের বুলি।একুশ মানে, বাবার কথা,গানের কলি।একুশ মানে, রক্তে ভেজা,দুঃখ ভরা দিন।একুশ মানে, সুখ জাগানো,হৃদয় গাথা বীন।একুশ মানে,ভাষার
বুকের বাংলা ভাষা
যত দূরেই যাচ্ছিতোদের পায়ের শব্দ পাচ্ছি।তোরা আমার সঙ্গ ছাড়িস না,আঁচল পেতে আছেন বসেঐ আমাদের মা,একজোটে ঐ দুঃখিনীটির ঘরের দাওয়ায় যাবো খুঁদকুড়ো
বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা
নক্ষত্রপুঞ্জের মতো জলজ্বলে পতাকা উড়িয়ে আছো আমার সত্তায়।মমতা নামের প্রুত প্রদেশের শ্যামলিমা তোমাকে নিবিড়ঘিরে রয় সর্বদাই। কালো রাত পোহানোর পরের
উনিশে মে আর একুশে ফেব্রুয়ারি
বুকের রক্ত মুখে তুলে যারা মরেওপারে ঢাকায় এপারের শিলচরেতারা ভালোবাসা-বাংলাভাষার জুড়ি—উনিশে মে আর একুশে ফেব্রুয়ারি। সিঁদুর কুড়িয়ে নেওয়া যায় এক
তুমি কোনোদিন কাউকে বলো না
তুমি কোনোদিন কাউকে বলো না—–কবিতা এখন আমাকে ফাঁকি দিয়ে বর্ণমেলার হাত ধরে ঘুরে বেড়াচ্ছে টি এস সি থেকে দোয়েল চত্বর,হাকিম চত্বর,বাংলা
অমর একুশে
আম্মা তাঁর নামটি ধরে একবারও ডাকবে না তবে আর?ঘূর্ণি ঝড়ের মতো সেই উম্মথিত মনের প্রান্তরেঘুরে ঘুরে জাগবে, ডাকবে,দুটি ঠোঁটের ভেতর
বিদ্রোহের গান
বেজে উঠল কি সময়ের ঘড়ি?এসো তবে আজ বিদ্রোহ করি,আমরা সবাই যে যার প্রহরীউঠুক ডাক। উঠুক তুফান মাটিতে পাহাড়েজ্বলুক আগুন গরিবের
আঠারো বছর বয়স
আঠারো বছর বয়স কী দুঃসহর্স্পধায় নেয় মাথা তোলবার ঝুঁকি,আঠারো বছর বয়সেই অহরহবিরাট দুঃসাহসেরা দেয় যে উঁকি। আঠারো বছর বয়সের নেই
বিক্ষোভ
দৃঢ় সত্যের দিতে হবে খাঁটি দাম,হে স্বদেশ, ফের সেই কথা জানলাম।জানে না তো কেউ পৃথিবী উঠছে কেঁপেধরেছে মিথ্যা সত্যের টুঁটি
কাণ্ডারী হুশিয়ার!
দুর্গম গিরি কান্তার-মরু দুস্তর পারাবারলঙ্ঘিতে হবে রাত্রি-নিশীথে, যাত্রীরা হুশিয়ার! দুলিতেছে তরী, ফুলিতেছে জল, ভূলিতেছে মাঝি পথ,ছিঁড়িয়াছে পাল, কে ধরিবে হাল,
কুইন্স লাইব্রেরিতে বদরুজ্জামান আলমগীরের সাহিত্য উদযাপন
বিশেষ প্রতিনিধি, নিউইয়র্ক ‘আমি সবসময় নিজেকে হারিয়ে ফেলি। অনেকটা মেলায় হারিয়া যাওয়ার মতো। এরপর থেকে কেবল বাড়ি ফেরার চেষ্টা করি। ঢাকায়,
আমার এমনধারা শিক্ষক
গতকাল রাতে আমার শিক্ষক আমাকেদারিদ্র্যের সবক দিয়েছেন, বুঝিয়েছেনকীভাবে নিজেকে চাহিদা ও যোগানের বাইরে রাখা যায়। আমি জহরতের খনির ভিতর দাঁড়িয়ে