কামিনী রায়
মন এবং সুখ
এই মধুমাসে, মধুর বাতাসে,শোন লো মধুর বাঁশী।এই মধু বনে, শ্রীমধুসূদনে,দেখ লো সকলে আসি ||মধুর সে গায়, মধুর বাজায়,মধুর মধুর ভাষে।মধুর
মানুষের ডাহুকী ভাবনা
মানুষ তো ডাহুক নয় অথচ ডাহুকের বেদনারভেতরে মানুষ ডুবে যেতে পারে, ডুব দেয়চিরকাল- এইভাবে মানুষের ডাহুকী ভাবনামূত্ররসে যেমন ভেসে যায়
যেতে পারবে?
এই যে তুমি বার বার চলে যাই বলোধরো তুমি চলে গেছোখানিকক্ষণ পর ফিরে এসে যদি দেখোকষ্টে ভিজে যাচ্ছে আমার বুকআমার
মশাল
কন্যা সন্তান প্রসব করার অপরাধেআসামের যে মেয়েটাকে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল ?আজ তার মৃত্যু বার্ষিকী।যে কবি সেদিন তার নিরানব্বইতম কবিতাটিমেয়েটাকে উৎসর্গ
বৃষ্টি সোনা তোকে
বৃষ্টি বৃষ্টিজলে জলে জোনাকিআমি সুখ যার মনেতার নাম জানো কী ? মেঘ মেঘ চুল তারঅভ্রের গয়নানদী পাতা জল চোখফুলসাজ আয়না।
প্রেমিক হতে গেলে
ওই যে ছেলেটাকে দেখছ, পছন্দ মতো ফুল ফুটল না বলেমাটি থেকে উপড়ে ছুঁড়ে ফেলে দিলো গাছটাকে ?ছেলেটার ভীষণ জেদ ,
ভালোবাসা
তুই কেমন মেয়ে চাস?-আয়না ছাড়াই সোজা টিপ পরতে পারবে,একাই শাড়ির কুচি ঠিক করতে পারবে,আমি বললে কাজল পরবে।এইটুকু?-হ্যাঁতোর কেমন ছেলে চাই?-হাত
বাংলাদেশ থেকে
যে মেয়েটির চোখের দিকে তাকিয়েআমি পথ ভুল করেছিলামপ্রথম পরিচয়ে সে আমাকে বললতুমি কী আমাকে চেনো?বললাম, তোমার চোখ দুটো এতো সুন্দর!সে
আজ কিছু একটা হোক
আজ একটা দুরন্ত কিছু হোকবৃষ্টি হোক, ঝড় তছনছ করে দিকঅথবা সুখের মতো সে চোখে চোখ রাখুক। আজ একটা ভাঙচুর কিছু
খারাপ লোক
যাওয়ার আগে কি দিচ্ছিস বল?-তেরো নদীর ঢেউযা আমার বুকের ভিতরে তুই ফেলে যাচ্ছিস।আর আমি যে সাত সমুদ্র চিৎকার নিয়ে যাচ্ছি?-যাস
ফিরে দেখা
ইচ্ছে হলে চলেই যাবি জানিতবু মিথ্যে নাহয় হাত বাড়িয়ে দিসতোর কাছে যে ইচ্ছে গুলো রাখাআর একটিবার ছুঁয়ে দেখতে দিস একটু
অসুখ
আজকাল কি যে উল্টোপাল্টা বায়না শিখেছে ওযখন তখন এসে বলবে, ওর একটা আকাশ চাই।আর আমিও বোকার মতো সব কাজ ফেলেওর