খান মুহাম্মদ মইনুদ্দীন
আবৃত্তির কৌশল
আবৃত্তিআবৃত্তি অর্থ বারংবার পাঠ করা। এই অর্থে কোনো কিছু বারবার পাঠ করাকে আবৃত্তি বলে। আবৃত্তি (Recitation) সাধারণ ধারণায় শ্রোতার সম্মুখে
আবৃত্তি
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে একটি আবৃত্তির বই আবৃত্তি (ইংরেজি: Recitation) সাধারণ ধারণায় শ্রোতার সম্মুখে কোনো কবিতা বা বক্তব্য ইত্যাদি আকর্ষনীয়ভঙ্গিতে উপস্থাপন করার
আনন্দ
যে আনন্দ ফুলের বাসে,যে আনন্দ পাখির গানে,যে আনন্দ অরুণ আলোয়,যে আনন্দ শিশুর প্রাণে,যে আনন্দ বাতাস বহে,যে আনন্দ সাগরজলে,যে আনন্দ ধুলির
হনহন পনপন
চলে হনহনছোটে পনপন ঘোরে বনবনকাজে ঠনঠন বায়ু শনশনশীতে কনকন কাশি খনখনফোঁড়া টনটন মাছি ভনভনথালা ঝন ঝন।
বিষম কাণ্ড
কর্তা চলেন, গিন্নী চলেন, খোকাও চলেন সাথে,তড়্বড়িয়ে বুক ফুলিয়ে শুতে যাচ্ছেন রাতে।তেড়ে হন্হন্ চলে তিনজন যেন পল্টন চলে,সিঁড়ি উঠ্তেই একি
অন্ধ মেয়ে
গভীর কালো মেঘের পরে রঙিন ধনু বাঁকা,রঙের তুলি বুলিয়ে মেঘে খিলান যেন আঁকা!সবুজ ঘাসে রোদের পাশে আলোর কেরামতিরঙিন্ বেশে রঙিন্
রামগরুড়ের ছানা
রামগরুড়ের ছানা হাসতে তাদের মানা,হাসির কথা শুনলে বলে,“হাসব্ না-না, না-না”।সদাই মরে ত্রাসে- ঐ বুঝি কেউ হাসে!এক চোখে তাই মিট্মিটিয়েতাকায় আশে
হারিয়ে পাওয়া
ঠাকুরদাদার চশমা কোথা?ওরে গন্শা হাবুল ভোঁতা,দেখ্না হেথা, দেখ্না হোথা- খোঁজ্ না নিচে গিয়ে। কই কই কই? কোথায় গেলে?টেবিল টানো ডেস্কো
নিরুপায়
বসি বছরের পয়লা তারিখেমনের খাতায় রাখিলাম লিখে-“সহজ উদরে ধরিবে যেটুক্,সেইটুকু খাব হব না পেটুক।”মাস দুই যেতে খাতা খুলে দেখি,এরি মাঝে
বিষম চিন্তা
মাথায় কত প্রশ্ন আসে, দিচ্ছে না কেউ জবাব তার-সবাই বলে “মিথ্যে বাজে বকিস নে আর খবরদার!”অমন ধারা ধমক দিলে কেমন
কাজের লোক
প্রথম।বাঃ – আমার নাম ‘বাঃ’,বসে থাকি তোফা তুলে পায়ের উপর পা!লেখাপড়ার ধার ধারিনে , বছর ভরে ছুটি,হেসে খেলে আরাম ক’রে
অসম্ভব নয়
এক যে ছিল সাহেব, তাহারগুণের মধ্যে নাকের বাহার।তার যে গাধা বাহন, সেটাযেমন পেটুক তেমনি ঢ্যাঁটা।ডাইনে বল্লে যায় সে বামেতিন পা