নষ্ট জলে পা ধুয়েছো এখন উপায় কি?আচ্ছাদিত বুকের বোঁটা চুমোয় কেটেছি।কথার কোলে ইচ্ছেগুলো বাৎসায়নের রতি,মানে এবং অন্য মানে দুটোই জেনেছি।নষ্ট

এসো, ছিনিয়ে নি আমার স্বাধীনতাকথা বলবার স্বাধীনতা,অক্ষরের ডান পাশে অক্ষর বসিয়েশব্দগুলো তৈরী করবার স্বাধীনতাজীবনের স্তোত্র রচনার স্বাধীনতাঅর্থবহ এবং যুক্তিরজ্যোতির্ময় উচ্চারণ

বর্তমানে মুক্তকচ্ছ, ভবিষ্যৎ হোঁচটে ভরা,মাঝে মাঝে মনে হয়,দুর্মুখ পৃথিবীকে পিছনে রেখেতোমাকে নিয়ে কোথাও স’রে পড়ি |নদীর উপরে যেখানে নীল আকাশ

হিংস্র পশুর মতো অন্ধকার এলো—তখন পশ্চিমের জ্বলন্ত আকাশ রক্তকরবীর মতো লালসে-অন্ধকার মাটিতে আনলো কেতকীর গন্ধ,রাতের অলস স্বপ্নএঁকে দিল কারো চোখে,সে-অন্ধকার

ভুলে যাওয়া গন্ধের মতোকখনো তোমাকে মনে পড়ে |হাওয়ার ঝলকে কখনো আসে কৃষ্ণচূড়ার উদ্ধত আভাস |আর মেঘের কঠিন রেখায়আকাশের দীর্ঘশ্বাস লাগে

স্তব্ধরাত্রে কেন তুমি বাইরে যাও?আকাশে চাঁদ নেই, আকাশ অন্ধকার,বিশাল অন্ধকারে শুধু একটি তারা কাঁপে,হাওয়ায় কাঁপে শুধু একটি তারা। কেন তুমি

মহানগরীতে এল বিবর্ণ দিন, তারপর আলকাতরার মতো রাত্রিআর দিনসমস্ত দিন ভরে শুনি রোলারের শব্দ,দূরে, বহুদূরে কৃষ্ণচূড়ার লাল, চকিত ঝলক, হাওয়ায়

সতত, হে নদ, তুমি পড় মোর মনে।সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে;সতত (যেমতি লোক নিশার স্বপনেশোনে মায়া- মন্ত্রধ্বনি) তব কলকলেজুড়াই

নিজাগারে ছিল মোর অমূল্য রতনঅগণ্য ; তা সবে আমি অবহেলা করি,অর্থলোভে দেশে দেশে করিনু ভ্রমণ,বন্দরে বন্দরে যথা বাণিজ্যের তরী |কাটাইনু

দাড়িয়ে দুরে অনেকদিনের চেনা।আজকাল যার সঙ্গে থাকো, সে না।একলা তুমি কফিশপের ভেতরঝগড়া করে পালিয়ে এলে। সে তা।দাঁড়িয়ে আছে উল্টো ফুটপাতেআগের

জাপটে ধরে বলব, ‘আমায় চাই?বৃষ্টি তখন উল্টো ডাঙার মোড়েনরম গালে মাখিয়ে দেবো ছাই।জানিস না তুই, পাখিরা রাতে ওড়ে?ডানার ভাঁজে মুখ

মেঘের নিচে লাইন পাতা। ট্রেন চলে না।সকাল থেকেই দিচ্ছে হাওয়া ইচ্ছে বুড়িহাত বাড়িয়ে বর্ষাকালের মিছরি কেনা…মনখারাপের সাক্ষী কেবল ইলশেগুঁড়ি।জানলা খোলা,