জসীম উদ্দীন
শরতের নীলাকাশ রবীন্দ্র-সরণি…
ঝকঝকে নীলাকাশ চকচকে শরতেধবধবে শাদা মেঘ পরতে ও পরতেপেঁজা পেঁজা মেঘগুলো ভেজা ভেজা নয়নেশরতের কবিতার পঙ্ক্তিটা চয়নে–সহসাই কী রকম কবি
জীবনানন্দ
ডুমুরের ফুললাউয়ের জাংলাবনলতা সেনরূপসী বাংলাফড়িঙের ডানাদোয়েলের শিসঝরা পাতাদেরকথা ফিসফিসফিরে ফিরে আসাধানসিড়ি নদীপঞ্চমী চাঁদেছায়া নিরবধিপাখির পালকেবিষাদ-ছন্দরৌদ্রের রঙপাতার গন্ধজীবনানন্দজীবনানন্দ…ধবল জোৎস্নাচন্দ্রের ঝাঁজরূপালি আলোরমৃদু-কারুকাজবিহবল-দুখীস্বর্ণালি
ভ্যাংচাতে মন চায়? যতো খুশি ভ্যাংচা
পড়িস না বই তুই, আমি পড়ি সব বইআমি পাই নব্বই।পাস মার্ক নেই তোর মার্কসিটে গোল্লাখাই রসগোল্লা!আমি পাই প্রমোশন রোল নং
আমার একটা নামও ছিলো…
এই যে তুমি বই লিখেছো ইতিহাসের,পাঁচশ পাতার।বই লিখেছো মুক্তিযুদ্ধ স্বাধীনতার,গল্প-গাঁথার।কোনো পাতায় নেই লেখা নামটা আমার সে বইটাতে,প্রাণ দিয়েছি পাকিস্তানি খান
টুকটুকে লাল ভূতের ছানা
ছোট্ট একটা ভূতের বাচ্চা কখন নিয়েছে পিছুটের পাইনি তো কিছু!যখন পেয়েছি টেরতখন আর কিছু করার ছিলো না, দেরি হয়ে গেছে
উইশ ইউ মেরি ক্রিসমাস
লাল টুপি শাদা দাড়ি পেট মোটা সান্টাবিলি করে চকোলেট। নিজে খায় ফান্টা!মাঝরাতে জেগে উঠে বিস্মিত শান্তা!তার ঘরে এসেছেন সেই বুড়ো
হ্যাপ্পি হ্যাপ্পি নিউ ইয়ার!
মিহিন গলায় ঘুম পাড়ানিপুরান ঢাকার টুম্পারাণীবান্ধবীরে কইলো–ছই লোআঁতকা পুরা পিরথিবীতেহালকা পাতলা কুছুম ছীতেডিছেম্বরের ফিনিছিং-এ কিছের হাওয়া বইলো?আতছবাজি নিছেধ আইনেকিন্তু মাগার
ভালোবাসি ভালোবাসি
ধরো কাল তোমার পরীক্ষা, রাত জেগে পড়ারটেবিলে বসে আছ,ঘুম আসছে না তোমারহঠাৎ করে ভয়ার্ত কণ্ঠে উঠেআমি বললাম— ভালবাস?তুমি কি রাগ
হঠাৎ নীরার জন্য
বাস স্টপে দেখা হলো তিন মিনিট, অথচ তোমায় কাল স্বপ্নেবহুক্ষণ দেখেছি ছুরির মতো বিঁধে থাকতে সিন্ধুপারে–দিকচিহ্নহীন–বাহান্ন তীর্থের মতো এক শরীর,
দেখা
ভালো আছো?-দেখো মেঘ বৃষ্টি আসবে।ভালো আছো?-দেখো ঈশান কোনের আলো, শুনতে পাচ্ছো ঝড়?ভালো আছো?-এইমাত্র চমকে উঠলো ধপধপে বিদ্যুৎ ।ভালো আছো?-তুমি প্রকৃতিকে
সত্যবদ্ধ অভিমান
এই হাত ছুঁয়েছে নীরার মুখআমি কি এ হাতে কোনো পাপ করতে পারি ?শেষ বিকেলের সেই ঝুল বারান্দায়তার মুখে পড়েছিল দুর্দান্ত
ইচ্ছে
কাচের চুড়ি ভাঙার মতন মাঝে মাঝেই ইচ্ছে করেদুটো চারটে নিয়মকানুন ভেঙে ফেলিপায়ের তলায় আছড়ে ফেলি মাথার মুকুটযাদের পায়ের তলায় আছি,