নেকাব্বর জানে তাঁর সম্পত্তির হিসাব চাইতে আসবে নাকেউ কোনোদিন।এই জন্মে শুধু একবার চেয়েছিল একজন, ‘কী কইরাপালবা আমারে,তোমার কী আছে কিছু

একদি চাঁদ উঠবে না, সকাল দুপুরগুলোমৃতচিহ্নে স্থির হয়ে রবে;একদিন অন্ধকার সারা বেলা প্রিয় বন্ধু হবে,একদিন সারাদিন সূর্য উঠবে না। একদি

কতবার যে আমি তোমোকে স্পর্শ করতে গিয়েগুটিয়ে নিয়েছি হাত-সে কথা ঈশ্বর জানেন।তোমাকে ভালোবাসার কথা বলতে গিয়েওকতবার যে আমি সে কথা

আমি জন্মেছিলাম এক বিষণ্ন বর্ষায়,কিন্তু আমার প্রিয় ঋতু বসন্ত । আমি জন্মেছিলাম এক আষাঢ় সকালে,কিন্তু ভালোবাসি চৈত্রের বিকেল । আমি

ঠিক সময়ে অফিসে যায়?ঠিক মতো খায় সকালবেলা?টিফিনবাক্স সঙ্গে নেয় কি?না ক্যান্টিনেই টিফিন করে?জামা কাপড় কে কেচে দেয়?চা করে কে আগের

বৃদ্ধা বললেন:‘আমার এক ছেলে গেছে,আরেক ছেলে কে নিয়ে যাকজমি আমি দেব না ওদের |এই যে হাত দু’টো দেখছো বাবা…’ব’লে তাঁর

এতই অসাড় আমি, চুম্বনও বুঝিনি ।মনে মনে দিয়েছিলে, তাও তো সে না-বোঝার নয়-ঘরে কত লোক ছিল, তাই ঋণ স্বীকার করিনি

পরির পাশে পরির বোন,দাঁড়িয়ে আছে কতক্ষণ।জ্বর থেকে তো উঠল কাল,রোদের তাপে মুখটি লাল।লম্বা লাইন ইস্কুলের,দাও দারোয়ান গেট খুলে।পরির পাশে পরির

তুমি আমাকে মেঘ ডাকবার যে বইটা দিয়েছিলে একদিনআজ খুলতেই দেখি তার মধ্যে এক কোমর জল।পরের পাতায় গিয়ে সে এক নদীর

এবার লক্ষ্মীশ্রী মুছে গেছেলেগেছে কি তীব্র রূপটানএইবার পথে বেরোলেইসকলের চক্ষু টানটানবাড়ি ফিরে সেই এক সংসারসেই এক সাধারণ স্বামীআজ শান্ত, কাল

সংকোচে জানাই আজ: একবার মুগ্ধ হতে চাই।তাকিয়েছি দূর থেকে। এতদিন প্রকাশ্যে বলিনি।এতদিন সাহস ছিল না কোনো ঝর্ণাজলে লুণ্ঠিত হবার –আজ

আমি যখন ছোট ছিলামখেলতে যেতাম মেঘের দলে,একদিন এক মেঘবালিকা প্রশ্ন করলো কৌতুহলে–“এই ছেলেটা,নাম কি রে তোর?” আমি বললাম,’ফুসমন্তর !’মেঘবালিকা রেগেই