মহাদেব সাহা
আর কিচ্ছু না
সব ঠিক হবে?ঠিক হবে সব?ঠিকঠাক সব হবে?অলকানন্দা ঝাঁপিয়ে পড়বেদুরন্ত উৎসবে?চোখ খুললেই চেতনার রঙেপান্না সবুজ বনে?শীত ফিরে গেলে প্রিয় ঋতুরাজঅনুভবে, অকারণে!সব
অ্যালবাম
মা, তোমাকে হটাত এই২০শে সেপ্টেম্বরের ভোরে মনে পড়লো।এই মেঘ ও রৌদ্রের শারদীয়া আলোতোমার ফোটোতে আলোকসম্পাতের মতো খেলা করছে।মা তোমাকে মনে
কোজাগরী
তোমাকে বলেছিলামকোজাগরীর চাঁদ চোরাগোপ্তা মেঘেরকোঁচকানো ভুরু সহ্য করবে নাদেখলে, মিলে গেল! ঠিক পাঁচটায় কেমন ঝাঁটপাট দেওয়াতকতকে আকাশের উঠোনযেন উপবাসসুন্দর একটি
মোম আলোর বৃত্তে
এই, তোর সব আঙুলগুলো বাড়িয়ে দিবি?চিবুকের বিষন্নতা, দিবি?চোখের পাতায় যে নক্ষত্রজল মুক্তো হয়ে গেল!যে-কথা বলতে পারলি না, দিবি?চৈত্রের ঝরা পাতা
শিউলির গন্ধ!
প্রতিটি কমলা রঙের ভোরে,তোমার চোখের পাতায় তিনটি চুম্বন দিলে,বিশ্বাস করো,শিউলির গন্ধ পাই!ভোরের ওই আশ্চর্য সময়টুকুই তাই বেছে নিই,শুধু আশ্বিন নয়,
‘নান্দনিক’ এর শুভ পথচলায় সংস্কৃতিপ্রেমীদের ভালোবাসা
আন্তরিক ও উৎসবমুখর পরিবেশে পথচলা শুরু করেছে আবৃত্তি শিল্পীদের জন্য ওয়েবসাইট নান্দনিক। এ উপলক্ষ্যে শনিবার (১৩ জানুয়ারি, ২০২৪) নিউইয়র্কের উডসাইডের
তুমি
তুমি শিল্পিত বৃক্ষের চূড়ও দেবদারুর মতোমুগ্ধ কিন্নরের অবিনাশী গান!অকরিক লোহার খনিজে ভরা অন্ধকার বস্ত্র ও আগুন!তুমি অহোরাত্রি শুধু বিশুদ্ধির!উটপাখির যুগল
বন্দুকের নল শুধু নয়
এমনও সময় আসেবন্দুকের নল শুধু নয়, মানুষেরও বুক বড় বেদনায়বেজে ওঠে ব্যথায় বারুদে– আর তাতে হাওয়া লাগে…আর তাতে জ্বলে যায়…ভস্মীভূত
প্রেমিকের প্রতিদ্বন্দ্বী
অতো বড় চোখ নিয়ে, অতো বড় খোঁপা নিয়েঅতো বড় দীর্ঘশ্বাস বুকের নিশ্বাস নিয়েযতো তুমি মেলে দাও কোমরের কোমল সারশযতো তুমি
প্রশ্ন
চোখ ভরে যে দেখতে চাওরঞ্জন রশ্মিটা চেনো তো?বুক ভরে যে শ্বাস নিতে চাওজানো তো অক্সিজেনের পরিমাণটা কত?এত যে কাছে আসতে
অপরূপ বাগান
চলে গেলে- তবু কিছু থাকবে আমার : আমি রেখে যাবোআমার একলা ছায়া, হারানো চিবুক, চোখ, আমার নিয়তি।জল নেমে গেলে ডাঙ্গা
তুমি ভালো আছো
হৃৎপিণ্ড থেকে দুটি দুঃখময় জাগরণচোখের গোলকে এনে দেখছি তোমাকে,তুমি ভালো আছো? বুকের বাঁ পাশ থেকে কারুকার্য্যময় একটি দীর্ঘনিশ্বাসআমি নিদ্রাহীন আত্মার