প্রতিটি নতুন কথা বলাটাই হলো আমাদের প্রেম,প্রতিটি নতুন শব্দই হলো শিল্পকলার সীমাঃহে অসীমা তুমি কথা বলছো না কেন ?ওষ্ঠে কাঁপন

কিছুটা বদলাতে হবে বাঁশীকিছুটা বদলাতে হবে সুরসাতটি ছিদ্রের সূর্য; সময়ের গাঢ় অন্তঃপুরকিছুটা বদলাতে হবেমাটির কনুই , ভাঁজরক্তমাখা দুঃখের সমাজ কিছুটা

নোখের ভিতর নষ্ট ময়লা,চোখের ভিতর প্রেম,চুলের কাছে ফেরার বাতাসদেখেই শুধালেম,এখন তুমি কোথায় যাবে?কোন আঘাটার জল ঘোলাবে?কোন আগুনের স্পর্শ নেবেরক্তে কি

তুমি কি আমার আকাশ হবে?মেঘ হয়ে যাকে সাজাবআমার মনের মত করে । তুমি কি আমার নদী হবে?যার নিবিড় আলিঙ্গনে ধন্য

আবৃত্তির কি ক্লাসরুম হয়? কিংবা অন্য কোনও শিল্পের? আমি নিজেই তো সে অর্থে কোনও ক্লাসরুম প্রোডাক্ট নই। নিজের খুশিতে, বাবা-মার

আসলে আমার বাবা ছিলেন নিম্নমানের মানুষনইলে সরকারী লোক, পুলিশ বিভাগে চাকরী কোরেওপুলিশী মেজাজ কেন ছিলনা ওনার বলুন চলায় ও বলায়?চেয়ার

মৃত্যু আমাকে নেবে, জাতিসংঘ আমাকে নেবেনা,আমি তাই নিরপেক্ষ মানুষের কাছে, কবিদের সুধী সমাবেশেআমার মৃত্যুর আগে বোলে যেতে চাই,সুধীবৃন্দ ক্ষান্ত হোন,

সে এক পাথর আছে কেবলি লাবণ্য ধরে,উজ্জ্বলতা ধরে আর্দ্র,মায়াবী করুণএটা সেই পাথরের নাম নাকি? এটা তাই?এটা কি পাথর নাকি কোনো

একসময় ইচ্ছে জাগে, মেষপালকের বেশে ঘুরিফিরি;অরণ্যের অন্ধকার আদিম সর্দার সেজে মহুয়ার মাটির বোতলভেঙ্গে উপজাতি রমণীর বল্কল বসন খুলে জ্যোৎস্নায় হাঁটু

আমার এখন নিজের কাছে নিজের ছায়া খারাপ লাগে…রাত্রিবেলা ট্রেনের বাঁশি শুনতে আমার খারাপ লাগেজামার বোতাম আটকাতে কি লাগে, কষ্ট লাগেতুমি

কাছে আগুন ছিলো নাআমি চাঁদের আগুনেশাদা সিগ্রেট জ্বালিয়ে বসেছিলাম কুয়াশায়!-কে ওখানে? শীতরাতে পৌষ-পাখির গলা শোনা গেলো জ্যোত্‍স্নায়,-কে ওখানে? পাখির কন্ঠের