মহাদেব সাহা

ঘুম ভাঙার পর

ঘুম ভাঙার পর যেন আমার মন ভালো হয়ে যায়।হলুদ-তেল মাখা একটি সকাল,ঝর্নার জলে বৃষ্টিপাতের মতন শব্দঝুল বারান্দার সামনের বাগানে কেউ

বাকি অংশ »

চে গুয়েভারার প্রতি

চে, তোমার মৃত্যু আমাকে অপরাধী করে দেয়।আমার ঠোঁট শুকনো হয়ে আসে, বুকের ভেতরটা ফাঁকাআত্মায় অবিশ্রান্ত বৃষ্টিপতনের শব্দশৈশব থেকে বিষণ্ণ দীর্ঘশ্বাসচে,

বাকি অংশ »

পাহাড় চূড়ায়

অনেকদিন থেকেই আমার একটা পাহাড় কেনার শখ।কিন্তু পাহাড় কে বিক্রি করে তা জানি না।যদি তার দেখা পেতাম,দামের জন্য আটকাতো না।আমার

বাকি অংশ »

জন্ম হয় না, মৃত্যু হয় না

আমার ভালোবাসার কোনো জন্ম হয় নামৃত্যু হয় না –কেননা আমি অন্যরকম ভালোবাসার হীরের গয়নাশরীরে নিয়ে জন্মেছিলাম।আমার কেউ নাম রাখেনি, তিনটে-চারটে

বাকি অংশ »

আরও নিচে

সিংহাসন থেকে একটু নিচে নেমে, পাথরেরসিঁড়ির উপর বসে থাকিএকা, চিবুক নির্ভরশীলচোখ লোকচক্ষু থেকে দূরে।‘সম্রাটের চেয়ে কিছু কম সম্রাটত্ব’ থেকে ছুটি

বাকি অংশ »

কাজলা দিদি

বাঁশ-বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই,মাগো আমার শোলক বলা কাজলা-দিদি কই?পুকুর ধারে লেবুর তলে,থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলে,ফুলের গন্ধে ঘুম আসে

বাকি অংশ »

তুমি যেখানেই যাও

তুমি যেখানেই যাওআমি সঙ্গে আছি।মন্দিরের পাশে তুমি শোনো নি নিঃশ্বাস?লঘু মরালীর মতো হাওয়া উড়ে যায়জ্যোৎস্না রাতে নক্ষত্রেরা স্থান বদলায়ভ্রমণকারিণী হয়ে

বাকি অংশ »

যদি নির্বাসন দাও

যদি নির্বাসন দাও, আমি ওষ্ঠে অঙ্গুরী ছোঁয়াবোআমি বিষপান করে মরে যাবো ।বিষন্ন আলোয় এই বাংলাদেশনদীর শিয়রে ঝুঁকে পড়া মেঘপ্রান্তরে দিগন্ত

বাকি অংশ »

এখনো সময় আছে

তখন তোমার বয়স আশী, দাঁড়াবে গিয়ে আয়নায়নিজেই ভীষণ চমকে যাবে, ভাববে এ কে ? সামনে এ কোন ডাইনী ?মাথা ভর্তি

বাকি অংশ »

কেউ কথা রাখেনি

কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনিছেলেবেলায় এক বোষ্টুমী তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিলশুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরাটুকু

বাকি অংশ »
Scroll to Top