মহাদেব সাহা
বাক বাক্ কুম পায়রা
বাক্ বাক্ কুম পায়রামাথায় দিয়ে টায়রাবউ সাজবে কালকি?চড়বে সোনার পালকি?পালকি চলে ভিন গাঁ-ছয় বেহারার তিন পা।পায়রা ডাকে বাকুম বাক্তিন বেহারার
খোকন খোকন ডাক পাড়ি
খোকন খোকন ডাক পাড়িখোকন মোদের কার বাড়ি ?আয় রে খোকন ঘরে আয়দুধ মাখা ভাত কাকে খায়।
হাসি
হাসতে নাকি জানেনা কেউকে বলেছে ভাই?এই শোন না কত হাসিরখবর বলে যাই। খোকন হাসে ফোঁকলা দাঁতেচাঁদ হাসে তার সাথে সাথে
হাট্টিমাটিম
হাট্টি মাটিম টিম আজ আনতে দিলামবাজার থেকে শিমমনের ভুলে আনল কিনেমস্ত একটা ডিম। বলল এটা ফ্রি পেয়েছেনেয়নি কোনো দামফুটলে বাঘের
আমি কোথায় পাবো তারে
আমি কোথায় পাবো তারেআমার মনের মানুষ যে রেহারায়ে সেই মানুষে তার উদ্দেশেদেশ বিদেশে বেড়াই ঘুরে।লাগি সেই হৃদয়শশীসদা প্রাণ হয় উদাসীপেলে
এ ঘোর রজনী
এ ঘোর রজনী, মেঘের ঘটা,কেমনে আইল বাটে?আঙ্গিনার কোণে তিতিছে বঁধুয়া,দেখিয়া পরাণ ফাটে।সই, কি আর বলিব তোরে,বহু পুণ্যফলে সে-হেন বঁধুয়াআসিয়া মিলল
মানবিক প্রেমের কয়েকটি পদ
“ব্রহ্মাণ্ড ব্যাপিয়া আছয়ে যে জন, কেহ না জানয়ে তারে।প্রেমের আরতি যে জন জানয়ে সেই সে চিনিতে পারে।।” “মরম না জানে,
খোকার বিড়াল ছানা
সোনার ছেলে খোকামণি, তিনটি বিড়াল তার,একডণ্ড নাহি তাদের করবে চোখের আড় |খেতে শুতে সকল সময় থাকবে তারা কাছে,না হ’লে কি
দাদার চিঠি
আয়রে মনা, ভুতো, বুলী আয়রে তাড়াতাড়ি,দাদার চিঠি এসেছে আজ, শুনাই তোদের পড়ি |“কলকাতাতে এসেছি ভাই কালকে সকাল বেলা,হেথায় কত গাড়ি,
বসন্তে
উত্সব গান, মধুময় তানআকাশ ধরণী-তলেকুঞ্জে কুঞ্জে বিহগ কণ্ঠেলতায় পাতায় ফুলে |হৃদয়ে সবার দিয়েছে রে দোলনাচিয়া উঠিছে প্রাণ,(এ যে) নূতন দেশের
বন্দনা
বিশ্ব আঁধার ভেদিয়া করে বন্দনানবীন রক্ত তপন মহান আলোকে |গরজি গভীর স্বননে ধায় পারাবারচুমিতে চরণতল অতুল পুলকে!বনে উপবনে ফোটে কত