রজনীকান্ত সেন
আতা গাছে, ডালিম গাছে
আতা গাছে চারটি পাখি,ডালিম গাছে তিন-সাতটি পাখি মনের সুখে নাচে তা’ধিন ধিন।সাতটি পাখি সাতটি সুরে গান গেয়ে যায় রোজ,আতা গাছে,
আঁটুল বাঁটুল ছড়া
আঁটুল বাঁটুল শামলা সাঁটুল,শামলা গেছে হাটে।কুঁচবরন কন্যা যিনি,তিনি ঘুমান খাটে। খাট নিয়েছে বোয়াল মাছে,কন্যে বসে কাঁদে,ঘটি বাটি সব নিয়েছে,কিসে তবে
অতি কিশোরের ছড়া
তোমরা আমায় নিন্দে ক’রে দাও না যতই গালি,আমি কিন্তু মাখছি আমার গালেতে চুনকালি,কোনো কাজটাই পারি নাকো বলতে পারি ছড়া,পাশের পড়া
মেঘের খেয়াল
আকাশের ময়দানে বাতাসের ভরে,ছোট বড় সাদা কালো কত মেঘ চরে।কচি কচি থোপা থোপা মেঘেদের ছানাহেসে খেলে ভেসে যায় মেলে কচি
বড়াই
গাছের গোড়ায় গর্ত করে ব্যাং বেঁধেছেন বাসা,মনের সুখে গাল ফুলিয়ে গান ধরেছেন খাসা।রাজার হাতি হাওদা -পিঠে হেলে দুলে আসে-বাপরে ব’লে
নন্দগুপি
হঠাৎ কেন দুপুর রোদে চাদর দিয়ে মুড়ি,চোরের মত নন্দগোপাল চলছে গুড়ি গুড়ি?লুকিয়ে বুঝি মুখোশখানা রাখছে চুপি চুপি?আজকে রাতে অন্ধকারে টেরটা