রজনীকান্ত সেন
তুমি
তুমি শিল্পিত বৃক্ষের চূড়ও দেবদারুর মতোমুগ্ধ কিন্নরের অবিনাশী গান!অকরিক লোহার খনিজে ভরা অন্ধকার বস্ত্র ও আগুন!তুমি অহোরাত্রি শুধু বিশুদ্ধির!উটপাখির যুগল
বন্দুকের নল শুধু নয়
এমনও সময় আসেবন্দুকের নল শুধু নয়, মানুষেরও বুক বড় বেদনায়বেজে ওঠে ব্যথায় বারুদে– আর তাতে হাওয়া লাগে…আর তাতে জ্বলে যায়…ভস্মীভূত
প্রেমিকের প্রতিদ্বন্দ্বী
অতো বড় চোখ নিয়ে, অতো বড় খোঁপা নিয়েঅতো বড় দীর্ঘশ্বাস বুকের নিশ্বাস নিয়েযতো তুমি মেলে দাও কোমরের কোমল সারশযতো তুমি
প্রশ্ন
চোখ ভরে যে দেখতে চাওরঞ্জন রশ্মিটা চেনো তো?বুক ভরে যে শ্বাস নিতে চাওজানো তো অক্সিজেনের পরিমাণটা কত?এত যে কাছে আসতে
অপরূপ বাগান
চলে গেলে- তবু কিছু থাকবে আমার : আমি রেখে যাবোআমার একলা ছায়া, হারানো চিবুক, চোখ, আমার নিয়তি।জল নেমে গেলে ডাঙ্গা
তুমি ভালো আছো
হৃৎপিণ্ড থেকে দুটি দুঃখময় জাগরণচোখের গোলকে এনে দেখছি তোমাকে,তুমি ভালো আছো? বুকের বাঁ পাশ থেকে কারুকার্য্যময় একটি দীর্ঘনিশ্বাসআমি নিদ্রাহীন আত্মার