রজনীকান্ত সেন
জ্যোৎস্নায় তুমি কথা বলছো না কেন।
প্রতিটি নতুন কথা বলাটাই হলো আমাদের প্রেম,প্রতিটি নতুন শব্দই হলো শিল্পকলার সীমাঃহে অসীমা তুমি কথা বলছো না কেন ?ওষ্ঠে কাঁপন
বদলে যাও, কিছুটা বদলাও
কিছুটা বদলাতে হবে বাঁশীকিছুটা বদলাতে হবে সুরসাতটি ছিদ্রের সূর্য; সময়ের গাঢ় অন্তঃপুরকিছুটা বদলাতে হবেমাটির কনুই , ভাঁজরক্তমাখা দুঃখের সমাজ কিছুটা
একলা বাতাস
নোখের ভিতর নষ্ট ময়লা,চোখের ভিতর প্রেম,চুলের কাছে ফেরার বাতাসদেখেই শুধালেম,এখন তুমি কোথায় যাবে?কোন আঘাটার জল ঘোলাবে?কোন আগুনের স্পর্শ নেবেরক্তে কি
আকাঙ্খা
তুমি কি আমার আকাশ হবে?মেঘ হয়ে যাকে সাজাবআমার মনের মত করে । তুমি কি আমার নদী হবে?যার নিবিড় আলিঙ্গনে ধন্য
কবিতা পাঠ আর আবৃত্তি এক নয় –ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়
আবৃত্তির কি ক্লাসরুম হয়? কিংবা অন্য কোনও শিল্পের? আমি নিজেই তো সে অর্থে কোনও ক্লাসরুম প্রোডাক্ট নই। নিজের খুশিতে, বাবা-মার
চামেলী হাতে নিম্নমানের মানুষ
আসলে আমার বাবা ছিলেন নিম্নমানের মানুষনইলে সরকারী লোক, পুলিশ বিভাগে চাকরী কোরেওপুলিশী মেজাজ কেন ছিলনা ওনার বলুন চলায় ও বলায়?চেয়ার