রজনীকান্ত সেন
যায়
আকাশ যখন গর্জায়আগল দেওয়া দরজায়,বিজলি যখন মোড়ল সাজেতিনটে মেঘের তরজায়, যখন হাওয়ার সর যায়,বাগান ছেড়ে জ্বর যায়বউ-কপালে সন্ধে নামেওষুধ দিতে
এবার শ্রাবণে
এবার শ্রাবণে ভাবনার অপচয়পুরনো সন্ধে ভাঙিয়ে নিয়েছি জলেকত কারখানা এমনি বন্ধ হয়…আমার বাড়িতে সুমনের গান চলে।আকাশ বোঝে না কত ধানে
সাবধানে যেও
শেষ দেখা পানপাত্র হাতে।বলেছিলে, ‘সাবধানে যেও’।শীত ছিল। আলখাল্লা গান…তোমার তো সুরই পরিধেয়। শেষ আড্ডা সারিগান নিয়ে।তুমি কথা বলছিলে মাটির –তোমারই
ঈশ্বর
তোমাকে ঈশ্বর মেনে আমার হয়েছে যত জ্বালা।যক্ষ হয়ে ঘুরে মরছি একই মহল্লায় সারারাতজেগেছে সরাইখানা, দূরে দূরে ম্লান পান্থশালা…প্রতিটি অক্ষর আজও
জন্মদিনের ফুল
কখনও লাস্য, কখনও লড়াই তুমি।ভেঙেছিলে মিথ, মিথ্যের কারিগরিঅক্ষর স্থায়ী। কলমেরা মরসুমি।আমরা এখনও তোমারই কবিতা পড়ি। আগুনের পাশে এলাচদানার ঘ্রাণহরিণের পাশে
নত হও, কুর্নিশ করো
হে কলম, উদ্ধত হ’য়ো না, নত হও, নত হতে শেখো,তোমার উদ্ধত আচরনে চেয়ে দ্যাখো, কী যে দু:খপেয়েছেন ভদ্রমহোদয়গণ, অতএব, নত