রজনীকান্ত সেন
ভাত দে হারামজাদা
ভীষণ ক্ষুধার্ত আছিঃ উদরে, শরীরবৃত্ত ব্যেপেঅনুভূত হতে থাকে- প্রতিপলে- সর্বগ্রাসী ক্ষুধাঅনাবৃষ্টি- যেমন চৈত্রের শষ্যক্ষেত্রে- জ্বেলে দ্যায়প্রভুত দাহন- তেমনি ক্ষুধার জ্বালা,
যদি ভালোবাসা পাই
যদি ভালোবাসা পাইআবার শুধরে নেবো ভুলগুলি ;যদি ভালোবাসা পাইব্যাপক দীর্ঘপথে তুলে নেব ঝোলাঝুলি।যদি ভালবাসা পাইশীতের রাতের শেষে মখমল দিন পাব;যদি
চুনিয়া আমার আর্কেডিয়া
স্পর্শকাতরতাময় এই নামউচ্চারণমাত্র যেন ভেঙে যাবে,অন্তর্হিত হবে তার প্রকৃত মহিমা,-চুনিয়া একটি গ্রাম, ছোট্ট কিন্তু ভেতরে-ভেতরেখুব শক্তিশালীমারণাস্ত্রময় সভ্যতার বিরুদ্ধে দাঁড়াবে। মধ্যরাতে
তোমার কথা ভেবে
তোমার কথা ভেবে রক্তে ঢেউ ওঠে—তোমাকে সর্বদা ভাবতে ভালো লাগে,আমার পথজুড়ে তোমারই আনাগোনা—তোমাকে মনে এলে রক্তে আজও ওঠেতুমুল তোলপাড় হূদয়ে
প্রতীক্ষা
এমন অনেক দিন গেছেআমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থেকেছি,হেমন্তে পাতা-ঝরার শব্দ শুনবো ব’লেনিঃশব্দে অপেক্ষা করেছি বনভূমিতে-কোনো বন্ধুর জন্যেকিংবা অন্য অনেকের জন্যেহয়তো
ফুলবাজার
পদ্ম, তোর মনে পড়ে খালযমুনার এপার ওপাররহস্যনীল গাছের বিষাদ কোথায় নিয়ে গিয়েছিল? স্পষ্ট নৌকো, ছৈ ছিল না, ভাঙা বৈঠা গ্রাম