রজনীকান্ত সেন
আশা
হয়ত তোমার পাব’ দেখা,যেখানে ঐ নত আকাশ চুমছে বনের সবুজ রেখা।।ঐ সুদূরের গাঁয়ের মাঠে,আ’লের পথে বিজন ঘাটে;হয়ত এসে মুচকি হেসেধ’রবে
আপন পিয়াসী
আমার আপনার চেয়ে আপন যে জনখুঁজি তারে আমি আপনার,আমি শুনি যেন তার চরণের ধ্বনিআমারি তিয়াসী বাসনায়।।আমারই মনের তৃষিত আকাশেকাঁদে সে
অ-কেজের গান
ঐ ঘাসের ফুলে মটরশুটির ক্ষেতেআমার এ-মন-মৌমাছি ভাই উঠেছে আজ মেতে।।এই রোদ-সোহাগী পউষ-প্রাতেঅথির প্রজাপতির সাথেবেড়াই কুঁড়ির পাতে পাতেপুষ্পল মৌ খেতে।আমি আমন
সন্ধ্যা তারা
ঘোম্টা-পরা কাদের ঘরের বৌ তুমি ভাই সন্ধ্যাতারা?তোমার চোখে দৃষ্টি জাগে হারানো কোন্ মুখের পারা।।সাঁঝের প্রদীপ আঁচল ঝেঁপেবঁধুর পথে চাইতে বেঁকেচাউনিটি
১৪০০ সাল
[কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “আজি হতে শতবর্ষ পরে” পড়িয়া] আজি হ’তে শত বর্ষ আগেকে কবি, স্মরণ তুমি ক’রেছিলে আমাদেরেশত আনুরাগে,আজি হ’তে
খুকী ও কাঠবিড়ালী
কাঠবেড়ালি! কাঠবেড়ালি! পেয়ারা তুমি খাও?গুড়-মুড়ি খাও? দুধ-ভাত খাও? বাতাবি-নেবু? লাউ?বেড়াল-বাচ্চা? কুকুর-ছানা? তাও-ডাইনি তুমি হোঁৎকা পেটুক,খাও একা পাও যেথায় যেটুক!বাতাবি-নেবু সকলগুলোএকলা