রজনীকান্ত সেন
অবনী বাড়ি আছো?
অবনী বাড়ি আছোদুয়ার এঁটে ঘুমিয়ে আছে পাড়াকেবল শুনি রাতের কড়ানাড়া‘অবনী বাড়ি আছো?’ বৃষ্টি পড়ে এখানে বারোমাসএখানে মেঘ গাভীর মতো চরেপরাঙ্মুখ
তোমাকেই মনে পড়ে
তোমাকেই মনে পড়ে আজ নীল হেমন্তের রাতেমাথার উপরচাঁদের অসংখ্য চালাঘরতুমি বলেছিলে—ঐ দেশএকদিন হবে নির্বিশেষতব রাজধানীসেদিনের কথা চাঁদ নিয়ে করে আজো
আমরা তামাটে জাতি
রোদ্দুরে নিয়েছি আর বৃষ্টিতে বেড়েছিসহস্র শতাব্দী দিয়ে নিজেকে গড়েছিআমরা তামাটে জাতি, আমরা এসেছি। আগমনী স্মৃতি হয়ে লেগে আছে আঠালো জীবনআমাদের
আগামী
জড় নই, মৃত নই, নই অন্ধকারের খনিজ,আমি তো জীবন্ত প্রাণ, আমি এক অঙ্কুরিত বীজ;মাটিতে লালিত ভীরু, শুধু আজ আকাশের ডাকেমেলেছি
সবুজ শাড়িতে লাল রঙের ছোপ
তোতা খালা,পাখির নামে তোমার নাম কে রেখেছিল জানি না,সবুজ তোমার খুব পছন্দের রং ছিল,আর পাখির মতোই মিষ্টি ছিল তোমার কণ্ঠস্বরআদরকাতর
একটি সংলাপ
মেয়ে: তুমি কি চাও আমার ভালবাসা ?ছেলে: হ্যাঁ, চাই !মেয়ে: গায়ে কিন্তু তার কাদা মাখা !ছেলে: যেমন তেমনিভাবেই চাই ।মেয়ে: