সুকুমার রায়
স্মাইল প্লিজ
স্মাইল প্লিজ, আপনারা প্রত্যেকেই একটু হাসুন,দয়া করে তাড়াতাড়ি, তা না হলে রোদ পড়ে গেলেআপনারা যে রকম চাইছেন তেমন হবে না,তেমন
তিনি আমার ছায়া
আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে দেখি।চুল আঁচড়াই,দাড়ি কামাই,কখনও নিজেকে ভাল করে দেখি,ফিসফিস করে নিজেকে জিজ্ঞাসা করি,‘কেমন আছ, তারাপদ?’কখনও কখনও নিজেকে বলি,‘ছেষট্টি
প্রিয়তমাসু
অনেকদিন পর কাগজ-কলম নিয়ে বসেপ্রথম একটা চাঁদের ছবি আঁকি, সঙ্গে কিছু মেঘ। তারপর যথেষ্ট হয়নি ভেবে গোটা তিনেক পাখি,ক্রমশ একটা
এখন
মনে নেই,আমি নিজে ফিরে গিয়েছিলাম, অথবাতোমাকে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম,এখনআর কিছু মনে নেই, তবু দুঃখ হয়এখন, যখন একেকদিন খুব বৃষ্টি নেমে আসেএখন,
হাজার বছরের বিজয়
আমি হাজার বছরের স্পন্দিত বিজয় দেখেছিগাঙ্গের বদ্বীপের পলোল মাটির লাল-সবুজেবিজয় এসেছে রক্তের ফিনকিতে ভেজা পথেযে পথে হেঁটেছি আমরা এবং আমাদের
১০ জানুয়ারি ১৯৭২
যেদিন তিনি ফিরে আসলেন, সেদিনশীতার্ত আলো হাওয়ার মধ্যে ঋতুবদল হলো স্বদেশেরঝরাপাতায় জেগে উঠল বসন্তশাখায় শাখায় ফুটে উঠল পাতালক্ষ কোটি মানুষের