সুকুমার রায়
একাত্তর
আমাদের গ্রামগুলো আকাশের অবারিত মেঘআমাদের বাড়িগুলো পলাশের শিমুলের বাড়িআমরা নদীর বুকে কুপি জ্বেলে, গ্রহ-তারা জ্বেলেজেলে-নৌকা, ভাটিয়ালি, উজানের গান হতে পারি।আমরা
যুদ্ধ
এই একটি গল্প সীমান্ত পেরিয়ে যাচ্ছেতোমারও সীমানা জানা নেইঅস্ত্রের পরেও আমি গম রুটি নিয়ে যুদ্ধ করতে শিখে গেছিকারণ যা ঘটবে,
বিপরীত বর্ষা
মেঘের সঙ্গে কথা হবে ভয়ানকচূড়ান্তরূপ বোঝাপড়া হবে আজমেয়েটিকে যদি কাঁদাতেই হবে তবেবৃষ্টিকে কেন শিখিয়েছে কারুকাজ? আকাশের সাথে আজ হবে একহাতদিগন্তে
যে মেয়েটি চলে গেছে
ঐ টুকু তার চাওয়া ছিলএক চিলতের দাওয়াশিউলি শরৎ ছটফটে মেঘসারা আকাশ ছাওয়াযেতে গিয়েও থমকে যাওয়াপ্রানের কুটুমজনঘর পেরিয়ে ধান ভরা মাঠসবুজ
আজ চৈতালি পূর্ণিমা!
চাঁদ উঠছে, ভয়ের অন্ধকার দূরকরা এক বিশাল রুপোর থালাথেকে গলে গলে নামছে, আহা,ভালোবাসার চন্দ্রমা–কানের কাছে বিরক্তিকর বেজে ওঠা কাঁসর ঘন্টা,ধানিপটকাগুলো
আঠারো আনার শেষে
বেপরোয়া মনে ভরা প্লাবনের শুধু ছারখার ঢেউ,কিন্তু রাধার যন্ত্রণা বোঝে? কৃষ্ণ নামের কেউ?কৃষ্ণ এখন আঘাটা পেরিয়ে জনপ্রতিনিধি হবে,শেষরাতে ভীরু চাঁদের