সুকুমার রায়
পলাশপুর
পলাশপুর থেকে পড়তে আসা ছেলেটির গলায় তুলসীর মালাপ্রথম ক্লাসের পর জিনস্ পরা একটি মেয়ের সে কী হাসি !রাত্রে ছেলেটি চিঠি
নিরুক্তি
আমারে তুমি ভালবাসো না ব’লে,দুঃখ আমি অবশ্যই পাই ;কিন্তু তাতে বিষাদই শুধু আছে,তাছাড়া কোন যাতনা, জ্বালা নাই ।। জনমাবধি প্রণয়বিনিময়েঅনেক
শাশ্বতী
শ্রান্ত বরষা, অবেলার অবসরে,প্রাঙ্গণে মেলে দিয়েছে শ্যামল কায়া ;স্বর্ণ সুযোগে লুকাচুরি-খেলা করেগগনে-গগনে পলাতক আলো-ছায়া।আগত শরৎ অগোচর প্রতিবেশে ;হানে মৃদঙ্গ বাতাসে
উটপাখী
আমার কথা কি শুনতে পাও না তুমি?কেন মুখ গুঁজে আছ তবে মিছে ছলে?কোথায় লুকাবে? ধূ ধূ মরুভূমি;ক্ষ’য়ে ক্ষ’য়ে ছায়া ম’রে
পরানের গহীর ভিতর-২৯
তোমারে যে ভালোবাসে এর থিকা আরো পাঁচগুনআল্লার কসম আমি দিমু তারে এই জামাখান,আমার কলম আমি দিমু তারে, শরীলের খুনদোয়াত ভরায়া
পরানের গহীর ভিতর-১৫
আমারে সোন্দর তুমি কও নাই কোনো একদিন,আমার হাতের পিঠা কও নাই কি রকম মিঠা,সেই তুমি তোমারেই দিছি আমি যুবতীর চিন-চোখ-কানা