হেলাল হাফিজ

অমিমাংসিত সন্ধি

তোমাকে শুধু তোমাকে চাই, পাবো?পাই বা না পাই এক জীবনে তোমার কাছেই যাবো। ইচ্ছে হলে দেখতে দিও, দেখোহাত বাড়িয়ে হাত

বাকি অংশ »

অস্ত্র সমর্পণ

মারণাস্ত্র মনে রেখো ভালোবাসা তোমার আমার।নয় মাস বন্ধু বলে জেনেছি তোমাকে, কেবল তোমাকে।বিরোধী নিধন শেষে কতোদিন অকারণেতাঁবুর ভেতরে ঢুকে দেখেছি

বাকি অংশ »

যেভাবে সে এলো

অসম্ভব ক্ষুধা ও তৃষ্ণা ছিলো,সামনে যা পেলো খেলো,যেন মন্বন্তরে কেটে যাওয়া রজতজয়ন্তী শেষেএসেছে সে, সবকিছু উপাদেয় মুখে।গাভিন ক্ষেতের সব ঘ্রাণ

বাকি অংশ »

ফেরিওয়ালা

কষ্ট নেবে কষ্টহরেক রকম কষ্ট আছেকষ্ট নেবে কষ্ট ! লাল কষ্ট নীল কষ্ট কাঁচা হলুদ রঙের কষ্টপাথর চাপা সবুজ ঘাসের

বাকি অংশ »

অহংকার

বুকের সীমান্ত বন্ধ তুমিই করেছোখুলে রেখেছিলাম অর্গল,আমার যুগল চোখে ছিলো মানবিক খেলাতুমি শুধু দেখেছো অনল। তুমি এসেছিলে কাছে, দূরেও গিয়েছো

বাকি অংশ »

একটি পতাকা পেলে

কথা ছিলো একটি পতাকা পেলেআমি আর লিখবো না বেদনার অঙ্কুরিত কষ্টের কবিতা । কথা ছিলো একটি পতাকা পেলেভজন গায়িকা সেই

বাকি অংশ »

প্রস্থান

এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো, পত্র দিয়ো৷এক বিকেলে মেলায় কেনা খামখেয়ালী তাল পাখাটাখুব নিশীথে তোমার হাতে কেমন আছে, পত্র

বাকি অংশ »

ইচ্ছে ছিলো 

ইচ্ছে ছিলো তোমাকে সম্রাজ্ঞী করে সাম্রাজ্য বাড়াবোইচ্ছে ছিলো তোমাকেই সুখের পতাকা করেশান্তির কপোত করে হৃদয়ে উড়াবো।ইচ্ছে ছিলো সুনিপূণ মেকআপ-ম্যানের মতোসূর্যালোকে

বাকি অংশ »

হৃদয়ের ঋণ

আমার জীবন ভালোবাসাহীন গেলেকলঙ্ক হবে কলঙ্ক হবে তোর,খুব সামান্য হৃদয়ের ঋণ পেলেবেদনাকে নিয়ে সচ্ছলতার ঘর বাঁধবো নিমেষে। শর্তবিহীন হাতগচ্ছিত রেখে

বাকি অংশ »

পৃথক পাহাড় 

আমি আর কতোটুকু পারি ?কতোটুকু দিলে বলো মনে হবে দিয়েছি তোমায়,আপাতত তাই নাও যতোটুকু তোমাকে মানায়। ওইটুকু নিয়ে তুমি বড়

বাকি অংশ »

অনির্ণীত নারী

নারী কি নদীর মতোনারী কি পুতুল,নারী কি নীড়ের নামটবে ভুল ফুল। নারী কি বৃক্ষ কোনোনা কোমল শিলা,নারী কি চৈত্রের চিতানিমীলিত

বাকি অংশ »

নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়

এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়মিছিলের সব হাতকন্ঠপা এক নয় ।

বাকি অংশ »
Scroll to Top