একুশের কবিতা

ভিতরমহলে খুব চুনকাম, কৃষ্ণচূড়া
এই তো ফোটার আয়োজন
বাড়িঘর কী রকম যেন তাকে হলুদ অভ্যাসবশে চিনি,
হাওয়া একে তোলপাড় করে বলে, একুশের ঋতু!
ধীরে ধীরে সন্ধ্যার সময় সমস্ত রঙ মনে পড়ে, সূর্যাস্তের
ন্নি সরলতা
হঠাৎ আমারই জামা সূর্যাস্তের রঙে ছেয়ে যায়,
আর আমার অজ্ঞাতে কারা আর্তনাদ করে ওঠে রক্তাক্ত রক্তিম
বলে তাকে!

আমি পুনরায় আকাশখানিরে চেয়ে দেখি
নক্ষত্রপুঞ্জের মৌনমেলা,
মনে হয় এঁকেবেঁকে উঠে যাবে আমাদের
ছিন্নভিন্ন পরাস্ত জীবন,
অবশেষে বহুদূরে দিগন্তের দিকচিহ্ন মুছে দিয়ে
ডাক দেবে আমরাই জয়ী!

শেয়ার করুনঃ

প্রাসঙ্গিক

একুশে ফেব্রুয়ারি

একুশ আমার বোনের দুঃখমায়ের চোখের জল। একুশ আমার ভায়ের রক্তচির-সমুজ্জ্বল। একুশ আমার পিতার আক্রোশপুত্রের তাজা খুন। একুশ আমার অস্তিত্বের রথবাংলাদেশের

বাকি অংশ »

এই অক্ষরে

এই অক্ষর যেন নির্ঝরছুটে চলা অবিরামযেন কিছু তারা দিচ্ছে পাহারাআকাশেতে লিখে নাম।অক্ষরগুলি চায় মুখ তুলিঅন্তরে জাগে গান,শিখি তার কাছে অজানাযা

বাকি অংশ »

ফেব্রুয়ারির গান

দোয়েল কোয়েল ময়না কোকিলসবার আছে গানপাখির গানে পাখির সুরেমুগ্ধ সবার প্রাণ। সাগর নদীর ঊর্মিমালারমন ভোলানো সুরনদী হচ্ছে স্রোতস্বিনীসাগর সমুদ্দুর। ছড়ায়

বাকি অংশ »

সাম্প্রতিক সংযোজন

বনভূমির ছায়া

কথা ছিল তিনদিন বাদেই আমরা পিকনিকে যাব,বনভূমির ভিতরে আরও গভীর নির্জন বনে আগুন ধরাব,আমাদের সব শীত ঢেকে দেবে সূর্যাস্তের বড়

বাকি অংশ »

খিড়কি

খিড়কি ছিল পাশের বাড়িরখিড়কি ছিল মনেরখিড়কি ছিল যখন তখনখিড়কি কিছুক্ষণের । খিড়কি ছিল পথের পাশেহলুদ গাঁদাফুলের,খিড়কি ছিল আকাশ ভরামেঘের কালোচুলের

বাকি অংশ »
Scroll to Top