আমরা দুজন একটি গাঁয়ে থাকি।সেই আমাদের একটিমাত্র সুখ।তাদের গাছে গায় যে দোয়েল পাখিতাহার গানে আমার নাচে বুক।তাহার দুটি পালন-করা ভেড়াচরে

আকাশ জুড়ে মেঘের খেলাবাতাস জুড়ে বিষ্টি,গাছের পাতা কাঁপছে আহাদেখতে কী যে মিষ্টি!কলাপাতায় বিষ্টি বাজেঝুমুর নাচে নর্তকী,বিষ্টি ছাড়া গাছের পাতাএমন করে

এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে—সবচেয়ে সুন্দর করুণ ;সেখানে সবুজ ডাঙা ভরে আছে মধুকূপী ঘাসে অবিরল;
সেখানে গাছের নাম : কাঁঠাল, অশ্বত্থ,

ইলশে গুঁড়ি ! ইলশে গুঁড়ি !ইলিশ মাছের ডিম ।ইলশে গুঁড়ি ! ইলশে গুঁড়ি!দিনের বেলায় হিম ।কেয়াফুলে ঘুণ লেগেছে,পড়তে পরাগ মিলিয়ে

ঝুমকো জবা বনের দুলউঠল ফুটে বনের ফুল।সবুজ পাতা ঘোমটা খোলে,
ঝুমকো জবা হাওয়ায় দোলে।সেই দুলুনির তালে তালে,মন উড়ে যায় ডালে ডালে।

আকাশের ময়দানে বাতাসের ভরে,ছোট বড় সাদা কালো কত মেঘ চরে।কচি কচি থোপা থোপা মেঘেদের ছানাহেসে খেলে ভেসে যায় মেলে কচি

গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা।কূলে একা বসে আছি, নাহি ভরসা।রাশি রাশি ভারা ভারা ধান কাটা হল সারা,ভরা নদী ক্ষুরধারা খরপরশা

আমি যখন ছোট ছিলামখেলতে যেতাম মেঘের দলে,একদিন এক মেঘবালিকা প্রশ্ন করলো কৌতুহলে–“এই ছেলেটা,নাম কি রে তোর?” আমি বললাম,’ফুসমন্তর !’মেঘবালিকা রেগেই

এক যে ছিল তেপান্তরকরত কেবল ধু ধু।চাইলে একা থাকার দুঃখেএকটি নদী শুধু। একটি নদী ছোট্ট নদীকুলুকুলু বইবে,সাধ হলে তার সাথে

ঐ ঘাসের ফুলে মটরশুটির ক্ষেতেআমার এ-মন-মৌমাছি ভাই উঠেছে আজ মেতে।।এই রোদ-সোহাগী পউষ-প্রাতেঅথির প্রজাপতির সাথেবেড়াই কুঁড়ির পাতে পাতেপুষ্পল মৌ খেতে।আমি আমন

পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।কাননে কুসুমকলি সকলি ফুটিল।।শীতল বাতাস বয় জুড়ায় শরীর।পাতায়-পাতায় পড়ে নিশির শিশির।।ফুটিল মালতী ফুল সৌরভ ছুটিল।পরিমল

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুররবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দিনের আলো নিবে এল,সুয্যি ডোবে-ডোবে।আকাশ ঘিরে মেঘ জুটেছেচাঁদের লোভে লোভে।মেঘের উপর মেঘ করেছে–রঙের উপর রঙ,মন্দিরেতে